সংক্ষিপ্ত

  • কৃষি আন্দোলনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে নাম 
  • তিনি মো ধালিওয়াল নামে পরিচিত
  • বিদেশে থেকে খালিস্তানের দাবি তোলেন 
  • আগেও একাধিকবার এই কাজ করেছেন 
     

সুইডেনের বাসিন্দা তথা জলবায়ু পরিবর্তন আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত গ্রেটা থুনবার্গ ভারতের কৃষক আন্দোলনের সমর্থনে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক বার্তা দিয়েছিলেন। সেই সময় তিনি একটি টুলকিট শেয়ার করেছিলেন। সেই টুলকিটের ভিত্তিতেই তাঁর বিরুদ্ধে ভারতবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ দায়ের করেছে দিল্লি পুলিশ। আপনি কী জানেন সেই টুলকিটটি কে তৈরি করেছে? 

কৃষকদের নিয়ে টুইট করা রিহানা ঠিক কতটা সম্পত্তির মালিক জানেন, জেনে নিন তাঁর Lifestyle ...

ফেলুদার পর করোনার সন্ধানে RAY, জাবাণুর নতুন রূপের সন্ধান দেবে বলেই দাবি বিজ্ঞানীদের ...

টুলকিটটি তৈরি করেছে মো ধালিওয়াল। বিচ্ছিন্নতাবাদী খালিস্তানি আন্দোলনের সঙ্গে তিনি। পোয়েটিক জাস্টিস ফাউন্ডেশনের সহকারী প্রতিষ্ঠাতা মো ধালিওয়াল কৃষক আন্দোললের পিছন থেকে ভারত বিরোধী চক্রান্ত করছেন। সম্প্রতি মো ধালিয়ালের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়া যেখানে তাঁকে বলতে শোনা গেছে তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের মাধ্যমেই আন্দোলন শেষ হবে না। এটি  আন্দোলেন শুরু। তিনি বলেন আগামী দিনে যদি ভারত সরকার তিনটি কৃষি আইন বালিত করে দেয় তাহলে সেটি বিজয় নয়। এই লড়়াইটি কৃষি আইন বাতিলের সঙ্গে সঙ্গে শেষ হচ্ছে না বলেও জানিয়েছেন তিনি। কারণ তাঁরা এই আন্দোলন থেকে শক্তি নিস্কাশনের চেষ্টা করছে। সূত্রের খবর মো ধালিওয়াল অনেককেই খালিস্তানের দাবি আরও একবার তোলার জন্য প্ররোচিত করছেন। 

দিল্লি পুলিশের এক আধিকারির জানিয়েছেন মো ধালিয়ালের তৈরি টুলকিটের মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারত সরকারে বিরুদ্ধে অসন্তুষ্টি ও অস্পষ্টতাকে ছড়িয়ে দিয়ে বিভিন্ন সমাজ. ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর মধ্যে বৈরাগ্য তৈরি করা। তিনি আরও বলেন, ২৬ জানুয়ারির ঘটনাও একই কারণে  ঘটেছে। আন্দোলনকারী কৃষকদের বিভ্রান্ত করা হয়েছে বলেও তাঁর অভিযোগ। 

মো ধালিয়াল ব্রিটিশ  কলম্বিয়া ফ্রেজার ভ্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র। বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে তাঁর দুবছরের একটি ডিল্পোমা রয়েছে। ভ্যাকুভারে ডিজিটাল ব্র্যান্ডিং ক্রেয়েটিভ এজেন্সি স্কাইরকেটে প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। ২০১৭ সালে মো ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতৃত্বে জগমিৎ সিং-এর নেতৃত্বে ভালোবাসা ও সাহস ক্যাম্পেনের সময় কানাডার স্থানীয় সংবাদ পত্রের শিরোনামে স্থান পেয়েছিলেন। নিজেকে তিনি বরাবরই খালিস্তানি বলেও দাবি করে থাকেন। খালিস্তানপন্থী একাধিক কর্মসূচির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মো-এর নাম।