শীতলতা কাটিয়ে উষ্ণ সৌজন্য বিনিময় দুই রাষ্ট্রনেতার কী কথা বললেন তাঁরা বিশিষ্ট মহলের দাবি কোনও আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়েছে পাক বিদেশ মন্ত্রক সাফ জানিয়েছে কেবলই সৌজন্য বিনময় করেছেন তাঁরা 

পুলওয়ামা হামলার পর পাকিস্তান এবং ভারতের সম্পর্ক একেবারে তলানিেত এসে ঠেকেছিল। সেই অবস্থার যাতে খানিকটা হলেও সামাল দেওয়া যায়, তার জন্য কম চেষ্টা করেননি ইমরান খান। দ্বিপাক্ষিক সমস্যার সমাধানের আবেদন করে মোদীকে চিঠিও লিখেছিলেন তিনি । কিন্তু তাতে কাজের কাজ তো কিছু হয়নি, উল্টে নাম না করেই সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন মোদী।

কিন্তু এবার এসসিও সামিটে খানিকটা হলেও বরফ গলেছে বলে মনে করছেন বিদ্বজনেরা। সূত্রের খবর, গতকাল বিস্কেকের এসসিও সামিটে এসে সৌজন্য বিনিময় করেছেন নরেন্দ্র মোদী ও ইমরান খান। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয়ে যায় জল্পনা। তবে কী সকলের অগোচরে কোনও জরুরী বৈঠক সেরেছেন তাঁরা! তবে পাক বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে যে, কোনও আনুষ্ঠানিক বৈঠক না হলেও দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্য কথা-বার্তা হয়েছে। 

Scroll to load tweet…

সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে মোদীকে সমর্থন বিস্কেক-এর

পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি জানিয়েছেন, ভারতের লোকসভা নির্বাচনে জয়ের জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইমরান খান। তবে এই কথোপকথনকে কেবলমাত্র সৌজন্য সাক্ষাত বলে মানতে নারাজ বিশিষ্ট মহল, তাঁদের দাবী এই সুযোগে হয়তো কোনও জরুরি বৈঠক সেরেছেন তাঁরা। তবে বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে একথা স্পষ্ট যে কোনও বৈঠকই হয়নি। যা হয়েছে, তা নেহাতই সৌজন্য সাক্ষাত। তাই অযথা এই খবরকে বিকৃত না করাই ভাল বলে জানিয়েছেন তাঁরা।