সংক্ষিপ্ত

  • একমাত্র চড়া রোদই ধ্বংস করতে পারে এই মারণ ভাইরাসকে
  • উচ্চতাপ ও আর্দ্রতাই করোনা ভাইরাসকে ধ্বংস করতে পারে
  • লক্ষণ ছাড়াই অনেকের শরীরের নিঃশব্দে প্রবেশ করছে এই মারণ ভাইরাস
  • যে সমস্ত জায়গায় বাতাসে আর্দ্রতা কম সেখানে সতর্কতা বেশি নেওয়া জরুরি

করোনা ভাইরাসের আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই যেন বাড়ছে। সারা বিশ্ব জুড়ে দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে এই করোনা ভাইরাস। মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। ভারতেও হানা দিয়েছে এই মারণ ভাইরাস। করোনা রুখতে ইতিমধ্যেই একটানা দীর্ঘদিনের লকডাউন চালু করেছে সরকার। তারপরেওকোনওভাবেই যেন রোখা যাচ্ছে না এই মারণ ভাইরাসকে। অবশেষে মিলল মুক্তির উপায়। একমাত্র চড়া রোদই ধ্বংস করতে পারে এই মারণ ভাইরাসকে। যদিও বহুদিন ধরেই এই দাবি করে আসছিলেন বিজ্ঞানীরা। এবার পরীক্ষামূলক ভাবে তা পাকাপাকিভাবে প্রমাণিত হল।

আমেরিকার হোমল্যান্ড সিকিউরিটির এক পরীক্ষায় প্রকাশ্যে এসেছে এক নয়া তথ্য। আর সেখানেই দাবি করা হয়েছে, চড়া রোদেই ধ্বংস হবে করোনা ভাইরাস। করোনা পরীক্ষার একেবারে শুরুর ফল এটাই বলে দাবি করেছে আমেরিকার ওই বিভাগ। উচ্চতাপ ও আর্দ্রতাই করোনা ভাইরাসকে ধ্বংস করতে পারে। যদিও এর আগে বিজ্ঞানীদের তরফ থেকে একাধিক দাবি মিললেও তা প্রমাণ হয়নি। এবার সেই তথ্যই প্রকাশ করল মার্কিন সংস্থা। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে এমনই তথ্য।

আরও পড়ুন-Coronavirus LIVE, দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজারের গণ্ডি ছুঁয়ে ফেলল, বিশ্বে সংক্রমণের শিকার ২৫ লক্...

আরও পড়ুন-করোনা পজিটিভ প্রসূতির সুস্থ সন্তান, খুশির হাওয়া ফুলেশ্বরের হাসপাতালে...

আরও পড়ুন-করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াই সাফল্য এনেছে, যুদ্ধ জয়ের পর বললেন 'টিচার আম্মা'...

 

বাহ্যিক বস্তু থেকে করোনা সংক্রামিত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কম। এর পাশাপাশি অধিক উষ্ণতায় অতি দ্রুত ধ্বংস হয়ে গিয়েছে করোনা ভাইরাস তারও প্রমাণ মিলেছে।পাশাপাশি এটা জানানো হয়েছে,  যে সমস্ত জায়গায় বাতাসে আর্দ্রতা কম সেখানে সতর্কতা বেশি নেওয়া জরুরি। কিছুদিন আগেও ফ্রান্সের এক বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা নিয়ে পরীক্ষায় জানানো হয়েছিস ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এই ভাইরাসের প্রভাব অনেকটাই কম। যদি অতিরিক্ত তাপমাত্রাতেও মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই মারণ ভাইরাস। কিন্তু ক্রমাগত যেভাবে নিজের চরিত্র পরিবর্তন করছে এই করোনা ভাইরাস তাতে গোটা বিশ্বই উদ্বিগ্ন। লক্ষণ ছাড়াই অনেকের শরীরের নিঃশব্দে প্রবেশ করছে এই মারণ ভাইরাস। যার ফলে বিজ্ঞানীদের দাবি, এখনও পর্যন্ত এই ভাইরাস নিয়ে নিশ্চিতভাবে  বলা কিছু সম্ভব নয়।