সংক্ষিপ্ত
মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন ১৫০০ জন কয়েদীর সাজা মকুব করেছেন, যাদের মধ্যে ৪ জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিকও রয়েছেন। যাদের সাজা মকুব করা হয়েছে, তাদের বেশিরভাগই মাদক সংক্রান্ত মামলায় দোষী ছিলেন।
মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন বিদায়কালে ১৫০০ জন কয়েদির সাজা মকুব করার ঘোষণা করেছেন। বিশেষ বিষয় হল, এদের মধ্যে ৪ জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক। বাইডেন এক বিবৃতিতে বলেছেন- রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার তাদের ক্ষমা করার অধিকার আছে যারা তাদের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত এবং আমেরিকান সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসতে চান। উল্লেখ্য, বাইডেন যাদের সাজা মকুব করেছেন তাদের বেশিরভাগই মাদক সংক্রান্ত মামলায় দোষী সাব্যস্ত অপরাধী।
৩৯ জনের সাজা সম্পূর্ণ মকুব, বাকিদের হবে কম
বাইডেন বলেছেন- আমি ৩৯ জনের সাজা মকুব করতে যাচ্ছি যারা সহিংস অপরাধে জড়িত ছিলেন না। এছাড়াও আমি প্রায় ১৫০০ জনের সাজা কমানোর কাজ করছি। এদের মধ্যে কয়েকজনের সাজা কমিয়ে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, কোভিড মহামারীর সময় আমেরিকায় কিছু কয়েদীকে জেল থেকে সরিয়ে তাদের বাড়িতে গৃহবন্দী করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে, জেলে বন্দী প্রতি ৫ জনের মধ্যে ১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল, যার ফলে বাইডেন সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
৩৯ জনের সাজা সম্পূর্ণ মকুব, বাকিদের হবে কম
বাইডেন বলেছেন- আমি ৩৯ জনের সাজা মকুব করতে যাচ্ছি যারা সহিংস অপরাধে জড়িত ছিলেন না। এছাড়াও আমি প্রায় ১৫০০ জনের সাজা কমানোর কাজ করছি। এদের মধ্যে কয়েকজনের সাজা কমিয়ে দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, কোভিড মহামারীর সময় আমেরিকায় কিছু কয়েদীকে জেল থেকে সরিয়ে তাদের বাড়িতে গৃহবন্দী করা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে, জেলে বন্দী প্রতি ৫ জনের মধ্যে ১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল, যার ফলে বাইডেন সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
এই ৪ ভারতীয় বংশোদ্ভূতদেরও বাইডেনের ক্ষমা
বাইডেন যে ৪ জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিকের সাজা মকুব করেছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন মীরা সচদেব, বাবুভাই প্যাটেল, কৃষ্ণ মোতে এবং বিক্রম দত্ত। উল্লেখ্য, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ডা. মীরা সচদেবকে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে প্রতারণার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করার পর ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এছাড়াও তার উপর ৮২ লক্ষ ডলার জরিমানা করা হয়েছিল।
নিজের ছেলের সাজাও মকুব করেছেন বাইডেন
গত সপ্তাহে জো বাইডেন তার ছেলে হান্টার বাইডেনের সাজাও মকুব করেছিলেন। তার ছেলে হান্টারের উপর অবৈধভাবে পিস্তল রাখা ছাড়াও সরকারি অর্থের অপব্যবহার, কর ফাঁকি এবং মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার মতো অভিযোগ ছিল। তিনি বলেছিলেন- আমার আইনের উপর পূর্ণ আস্থা আছে। হান্টারের মামলায় আমি শুধু এটুকুই বলতে চাই যে তাকে শুধুমাত্র আমার ছেলে বলেই টার্গেট করা হয়েছে।