- Home
- World News
- International News
- মিসাইল উড়িয়ে পারমাণবিক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি কিম জং উনের, পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মিসাইল উড়িয়ে পারমাণবিক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি কিম জং উনের, পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতায় প্রদর্শন করল আবার। এবার পশ্চিম উপকূলের জলসীমা এলাকায়।

আবার মিসাইল উৎক্ষেপণ
উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতায় প্রদর্শন করল আবার। এবার পশ্চিম উপকূলের জলসীমা এলাকায়।
উৎক্ষেপণ
ক্রুজ মিসাইল উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া।
কিম জং উনের বার্তা
উত্তর কোরিয়ার প্রধান কিম জং উন জানিয়েছেন, 'নির্ভরযোগ্য পারমাণবিক ঢাল' রয়েছে তাদের হাতে। পারমাণবিক শক্তির সঙ্গে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত তাঁর দেশ।
দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি
উত্তর কোরিয়ার এই মিসাইল উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। জানিয়েছে বুধবার সকাল ৮টার দিকে ইয়োলো সাগরে একাধিক ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ হয়েছে। তা ধরা পড়েছে তাদের ক্যামেরা।
মার্কিন সূত্র
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রের খবর, দক্ষিণ কোরিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দার মিসাইলগুলি বিশ্লেষণ করছে।
শক্তিশালী মিসাইল
ক্ষেপণাস্ত্রগুলি "৭,৯৬১-৭,৯৭৩ সেকেন্ডের জন্য ১,৫৮৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ডিম্বাকৃতির পথ ধরে উড়ে যাওয়ার পরে সঠিকভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। কিম জানিয়েছেন, মিসাইলগুলি শক্তিশালী লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার উপযোগী। তিনি আরও বলেছেন, পারমাণবিক শক্তির আরও পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ প্রস্তুতি এবং তাদের ব্যবহারের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি এটাই।
প্রতিবেশী দেশে সামরিক মহড়ার আগেই হুঁশিয়ারি?
দক্ষিণ কোরিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে মার্চ মাসে শুরু হচ্ছে একটি বড় সামরিক মহড়া 'ফ্রিডম শিল্ড'। তার আগেই মিসাইল উৎক্ষেপণ করে হুঁশিয়ারি দিলেন কিম।
কিমের হুঁশিয়ারি
এই মাসের শুরুতে কিম জং-উন এই অঞ্চলে উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে দায়ী করে বলেছিলেন যে মিত্রদের সামরিক সহযোগিতা পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশের নিরাপত্তা পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।
মার্কিন বার্তা
কিম জং উনের এই আচরণের পরই তৎপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিবৃতি দিয়ে বলেছে উত্তর কোরিয়ার সম্পূর্ণ পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ চাইবে। রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে কোনও দরকষাকষি করা হবে না। পাল্টা জবাব দেওয়া হবে।
কিম-ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগের বার রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন কিম জং উনের সঙ্গে দেখা করে আলোচনা করেছিলেন। কিন্তু তার কোনও ফল হয়নি। যদিও দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সম্পর্ক যথেষ্টই তিক্ত।