বাংলাদেশে অস্থিরতা চরমে। ছাত্র আন্দোলন পরবর্তীকালে শেখ হাসিনা-বিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর আক্রমণ চলছে।
দেশে ফেরার অপেক্ষায় প্রহর গুণছেন বিএনপি নেতা তারেক রহমান, যদিও রাজনীতিক ময়দানে তিনি তারেক জিয়া। তাঁর অন্যতম পরিচয় খালেজা জিয়ার ছেলে। তিনি বিএনপির অলিখিত প্রধান।
রাজনৈতিক আশ্রয় এমন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের দেওয়া হয় যারা সমস্যায় কারণে আন্তর্জাতিক সুরক্ষার দাবি রাখেন।
রাজধানী ঢাকা থেকে বের হওয়ার পর বিক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে প্রবেশ করে সেখানে তোলপাড় করে।
অশান্ত বাংলাদেশে (Bangladesh) হামলার হাত থেকে বাদ যাচ্ছে না খেলাধূলাও। আক্রমণ নেমে এসেছে ক্রীড়াক্ষেত্রেও। ভাঙচুর চালানো হয়েছে বাংলাদেশের বিখ্যাত ফুটবল ক্লাব ঢাকা আবাহনী (Dhaka Abahani Club) এবং শেখ জামাল ধানমণ্ডিতে (Sheikh Jamal Dhanmondi Club)।
তুমুল আন্দোলনের মধ্যে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে দেশ ছাড়েন। ৫০ বছরের বেশি সময় ধরেই রেহানাই তাঁর ছায়াসঙ্গী।
শেখ হাসিনাকে নিয়ে আন্তর্জাতিক সমস্যা তৈরি হয়েছে। তাঁকে এখনও পর্যন্ত কোনও দেশ রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে রাজি হয়নি।
জ্বলছে ওপার বাংলা। ঘটছে হামলা এবং অগ্নিসংযোগের একাধিক ঘটনা। তারই মাঝে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বাংলাদেশে (Bangladesh) জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন তারকা ইমরুল কায়েস (Imrul Kayes)।