সংক্ষিপ্ত
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিনা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা প্যাঙ্গোলিন ভাইরাসের গবেষণায় কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। করোনার মতো আরেকটি মারণ ভাইরাস নিয়ে গবেষণা চলছে।
বিশ্ব করোনা মহামারী থেকে কাটিয়ে উঠছে, কিন্তু এরই মধ্যে আবারও একটি আশঙ্কার খবর সামনে আসছে। জানা গিয়েছে যে চিনা বিজ্ঞানীরা কোভিডের একটি মিউট্যান্ট স্ট্রেন নিয়ে গবেষণা করছেন। তারপর থেকেই প্রশ্ন উঠছে বিশ্ব আবারও নতুন কোনো মহামারীর ঝুঁকিতে আছে কিনা। চিন থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা ভাইরাস। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটিকে চিনা ভাইরাস বলেও ব্যাখ্যা করেছিলেন। প্রি-পিয়ারে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে চিন করোনার মতো বিপজ্জনক ভাইরাস নিয়ে গবেষণায় নিয়োজিত রয়েছে। ভাইরাসটি ইঁদুরের জন্য ১০০ শতাংশ মারাত্মক। এর কবলে পড়লে ফের বড় ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিনা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা প্যাঙ্গোলিন ভাইরাসের গবেষণায় কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। করোনার মতো আরেকটি মারণ ভাইরাস নিয়ে গবেষণা চলছে। এরপর থেকে বিশ্বজুড়ে নতুন করে মহামারীর কবলে পড়তে পারে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, কোনো মানুষ এই ভাইরাসের সংস্পর্শে এলে তার জীবনও হুমকির মুখে পড়তে পারে।
চিনে করোনা নিয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে
এদিকে, সম্প্রতি কোভিড মহামারীটির নতুন রূপ নিয়ে সারা বিশ্বে উদ্বেগের পরিবেশ ছিল। যাইহোক, এটি একটি স্বস্তির বিষয় যে JN-1 ভেরিয়েন্টটি খুব বিপজ্জনক প্রমাণিত হয়নি। এদিকে, করোনার কারণে চিনে আবারও ২০২০-এর মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে খবর। চিনা কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন যে তাদের দেশে করোনার জেএন.১ উপ-ভেরিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়লে ২০২০ সালের মতো পরিস্থিতি আবার খারাপ হবে। স্বাস্থ্য বিভাগকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং মানুষকে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে কি আবার মহামারীর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে?
করোনা ভাইরাসের কুপ্রভাব থেকে বিশ্ব এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি এবং এমন পরিস্থিতিতে মহামারীর হুমকি আবারও মানুষকে বিপাকে ফেলেছে। তবে চিন এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এই পরীক্ষা নিশ্চিত করেনি। কোভিড মহামারীর কারণে চিনের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে বেকারত্ব নিয়ে বিক্ষোভ হয়েছে। চিনের উৎপাদন শিল্পও মারাত্মক সংকটের সম্মুখীন।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।