সংক্ষিপ্ত
ই-লকারটির পরিচয় এবং ব্র্যান্ডটি মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ডিজাইন করেছিলেন। তিনি এটি চালু করে ঘোষণা করেন যে "এটি আমাদের ব্যক্তিগত ডিজিটাল লকার,"
চালু হল রাজ্যের নিজস্ব ই-লকার (E-Locker)। এই ই-লকার বাংলার আইক্লাউড (Banglar ICloud) নামে পরিচিত। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) হাতে চালু হল এটি। এবার এই একটি মাত্র পোর্টালের মাধ্যমে কেউ চাইলে প্রত্যেক ধরনের শংসাপত্র পেতে পারেন। বুধবার পশ্চিমবঙ্গ ট্রেড প্রমোশন বোর্ডের সমাবেশে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এটি চালু করেছিলেন।
ই-লকারটির পরিচয় এবং ব্র্যান্ডটি মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ডিজাইন করেছিলেন। তিনি এটি চালু করে ঘোষণা করেন যে "এটি আমাদের ব্যক্তিগত ডিজিটাল লকার," কেন্দ্রে ডিজিলকার নামে পরিচিত একটি ই-লকার রয়েছে। সেই পথে হেঁটেই বাংলার নিজস্ব ই-লকার চালু করলেন মমতা।
এই পোর্টালে জমা করা যাবে বিভিন্ন শিল্প বিষয়ক অ্যাপলিকেশন। এমনকি কোন বিভাগে কত অ্যাপলিকেশন জমা রয়েছে সেটিও পোর্টালে ঢুকে বিভাগীয় প্রধান দেখতে পারবেন। শিল্পের সুবিধার্থে বানানো পোর্টালটিতে (Government Portal) রাজ্য সরকারের ১৫টি দফতরের বিষয়ে খুঁটিনাটি জানা য়াবে। যেটি মূলত শিল্পের সুবিধার্থে।
মুখ্যমন্ত্রী এন্টারপ্রাইজ সহজ করার জন্য একটি অন্তর্নির্মিত পোর্টাল চালু করেছেন। আই ক্লাউড থেকে পাওয়া যাবে যে কোনও ধরনের সরকারি নথি। অর্থাৎ কাস্ট সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট, ডেথ সার্টিফিকেট এমনকি টিকার শাংসাপত্রও। যে কোনও নাগরিকের এমন কোনও গুরুত্বপূর্ণ নথি হারিয়ে গেলে এই ক্লাউডে গিয়ে অতি সহজেই তা ডাউনলোড করা যাবে। এমনকি এই ক্লাউড থেকে ডাউনলোড করা সার্টিফিকেটটিকেই বৈধ বলে ধরা হবে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী।