সংক্ষিপ্ত


এতদিন পর্যন্ত কলকাতায় ২৯টি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ছিল। ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ জানিয়েছেন বর্তমানে শহরের অভিজাত এলাকাগুলিতে সংক্রমণ বাড়ছে। আর সেই কারণে আরও ১৫টি নতুন কনটেনমেন্ট জোন করা হয়েছে। ডেপুটি মেয়র আরও বলেছেন বহুতল ও আবাসনগুলিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। সেই কারণেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। 

করোনাভাইরাসে (Coronavrus) আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশি বাড়ছে কলকাতায়। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনতে বড় সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা পুরসভা। কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা এক ধাক্কায় বাড়িয়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে কলকাতায় কনটেনমেন্ট জোনের (containment zones) সংখ্যা ৪৪। পাশাপাশি কলকাতা পুরসভা কন্ট্রোল রুম খোলারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে।  কোভিড (COVID-19) আক্রান্ত রোগীদের যাতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয় তার জন্য কন্ট্রোলরুম খোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কলকাতা পুরসভা (KMC)। 

এতদিন পর্যন্ত কলকাতায় ২৯টি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ছিল। ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ জানিয়েছেন বর্তমানে শহরের অভিজাত এলাকাগুলিতে সংক্রমণ বাড়ছে। আর সেই কারণে আরও ১৫টি নতুন কনটেনমেন্ট জোন করা হয়েছে। ডেপুটি মেয়র আরও বলেছেন বহুতল ও আবাসনগুলিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। সেই কারণেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। 

অন্যদিকে শহরে করোনাভাইরাসের সংখ্যাও বাড়ছে পাল্লা দিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসা পেতে সমস্যা হচ্ছে নাগরিকদের। বেশ কিছু অভিযোগও উঠেছে। সেই সমস্যা মেটাতে কন্ট্রোলরুম খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরসভা। কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন করোনা আক্রান্তদের জন্য নতুন হেল্পলাইন নম্বর শুরু করেছে। 033 22861238 এই নম্বরে ফোন করে রোগীরা নিজেদের যাবতীয় সমস্যার কথা জানাতে পারেন। পাশাপাশি সেখান থেকে তাঁরা প্রয়োজনীয় পরামর্শও পাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। 

অতীন ঘোষ জানিয়েছেন চিকিৎসা সংক্রান্ত কোনও তথ্য জানতে চেয়ে কন্ট্রোলরুমে ফোন করলে প্রয়োজনী তথ্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে এসএমএস-এর মাধ্যমে পাঠান হবে। ১০০ জন কর্মী তিনটি শিফটে কন্ট্রোলরুমে কাজ করবেন। হাসপাতালে ভর্তি থেকে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা ও অক্সিজেন সরবরাহ সবই তথ্যই পাওয়া যাবে কন্ট্রোলরুম থেকে। 

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী শুক্রবার রাজ্যে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২৩ হাজার ৪৬৭। রাজ্যো মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৮,৪১.০৫২। ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ২৬ জনের। রাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা ২০ হাজারের কাছাকাছি। 

যদিও বিশেষজ্ঞরা বলেছেন ওমিক্রনের পরই করোনাভাইরাসের মহামারির হাত থেকে নিস্তার পাওয়া যাবে। ইউরোপীয় বিশেষজ্ঞের কথায়, ওমিক্রন কোভিড-১৯কে (COVID-19) একটি স্থানীয় রোগে পরিণত করছে। যা দীর্ঘ দিন ধরেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে বেঁচে থাকবে। তাতে মানুষের জীবনে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে দেবে। গোটা বিশ্বে যখন ওমিক্রনণ সংক্রমণ দ্রুত গতিতে ছড়াচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে হুহু করে, তখনই এমন আশার কথা শোনাল ইউরোপীয়ান ড্রাগ ওয়াচডগ। ইউরোপীয় মেডিসিন এজেন্সি চতুর্থ টিকার প্রয়োজনীয়তা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছে। বুধবার সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় বুস্টার ডোজ কোনও টেকসই কৌশল নয়।

Covid 19 কোভিড আক্রান্ত পুরুষদের লিঙ্গের দৈর্ঘ্য কমছে, আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের

Gariahat double murder: গড়িয়াহাট জোড়া খুণকাণ্ড, ৫০০ পাতার চার্জশিট দাখিল

Goa Poll 2022: চার দিনের গোয়া সফরে যাচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়, চূড়ান্ত হতে পারে প্রার্থী তালিকা