সংক্ষিপ্ত
- সিএএ বিরোধী আন্দোলনে সামিল হওয়ার মাশুল
- দেশ ছাড়তে বলা হয়েছে পোল্যান্ডের ছাত্রকে
- হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে যাদবপুরের ওই ছাত্র
- বুধবার হাইকোর্আটে তার মামলার শুনানি রয়েছে
বিশ্বভারতীতে পড়তে আসা বাংলাদেশি ছাত্রীর পর এবার পোল্যান্ড থেকে যাদবপুরে আসা ছাত্রের ওপর 'কোপ'। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বা সিএএ বিরোধী আন্দোলনে যোগ দিয়ে বিপাকে পড়েছেন পোল্যান্ড থেকে যাদবপুরে পড়তে আসা ছাত্র কামিল সেদচিন্সকি । কেন্দ্রীয় সরকার তাকে ১৫ দিনের মধ্যে দেশ ছাড়ার হুকুম দিয়েছে। সরকারের নির্দেশের বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই বিদেশি পড়ুয়া। বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের এজলাসে আগামীকাল শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে তাঁর মামলার।
সব হিংসাই নিন্দনীয়, দিল্লির হিংসা নিয়ে মমতাকে খোঁচা রাজ্য়পালের
কামিল সেদচিন্সকির শিক্ষার গ্রাফ বলছে, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা নিয়ে পড়াশোনা করে স্নাতক ডিগ্রি পান তিনি। পরে স্নাতকোত্তর করতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে ভর্তি হন। কামিলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বিদেশি হয়ে সে আইন লঙ্ঘন করে গত ১৯ ডিসেম্বর রামলীলা ময়দানে সিএএ বিরোধী সভায় যোগ দিয়েছিলেন। এমনকী আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথাবার্তা বলার পাশাপাশি ছবিও তুলেছিলেন।
কলকাতায় একাধিক জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি, থমকাল ইন্টারনেট পরিষেবা.
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ফরেনার রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিস থেকে ওই পড়ুয়াকে তলব করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ওই সভায় অংশ গ্রহণ নিয়ে। এছাড়া তার তোলা ছবিগুলিও জমা নেওয়া হয়। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে তাকে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয় কেন্দ্র।
কেন কাটা হয়েছে নম্বর, এবার থেকে লিখতে হবে মাধ্য়মিকের উত্তরপত্রে
বস্তুত, সিএএ'র বিরোধিতা করে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা এক ছাত্রীও কিছুদিন আগে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছিল। সেই ছাত্রীকেও নিজের দেশে ফিরে যাবার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।