সংক্ষিপ্ত

  • প্রবীণদের জন্য় বিশেষ গাড়ির ব্যবস্থা করল বিধাননগর পুলিশ 
  •  গাড়ি বুকিংয়ের জন্য ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে বিশেষ কন্ট্রোল রুমও   
  • 'সহায়ক যান'-র অবস্থান জিপিএস প্রযুক্তির মাধ্যমে জানা যাবে 
  • পুলিশ জানিয়েছে,ফোন করলেই  বাড়ির দরজায় পৌঁছে যাবে গাড়ি 
লকডাউনে জেরে সবথেকে বেশি অসুবিধায় পড়েছেন প্রবীণ নাগরিকেরা। অনেক জায়গাতেই প্রবীণ দম্পতিরা একা থাকেন। ছেলে-মেয়ে বাইরে থাকে। এদিকে পরিচারিকারাও নিয়েছে ছুটি। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় তেমন যানবাহন নেই। যার দরুন বেশ সমস্যায় পড়েছেন বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা। তাই লকডাউনের সময়ে প্রবীণ নাগরিকদের সুবিধার্থে বিশেষ গাড়ির ব্যবস্থা করল বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট।

আরও পড়ুন, পার্ক সার্কাসের বেসরকারি হাসপাতালে প্রৌঢ়ের মৃত্য়ু, করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসতেই অভিযোগ তুলল পরিবার

পেনশন তুলতে যাওয়া, বাজার-দোকান কিংবা ওষুধ আনার জন্য বেরোতে হয় শহরের অনেক প্রবীনদেরই। তাই লকডাউনের সময়ে তাদের সুবিধার্থে এই বিশেষ গাড়ির ব্যবস্থা করল পুলিশ। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেট পুলিশকর্তারা জানিয়েছেন, গাড়িগুলির নাম দেওয়া হয়েছে 'সহায়ক যান'। ইতিমধ্য়েই গাড়ি বুকিংয়ের জন্য বিশেষ কন্ট্রোল রুমও চালু হয়েছে। ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে ওই কন্ট্রোল রুম। এই পরিষেবা পেতে হলে ফোন করতে হবে ৬২৯১৬ ০৬১৬১ এই বিশেষ নাম্বারে। তবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই 'সহায়ক যান' এর পরিষেবা নেওয়া যাবে। সহায়ক যানের অবস্থান জিপিএস প্রযুক্তির মাধ্যমে জানা যাবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। শনিবার পাঁচটি গাড়ি রাস্তায় নেমেছে। চাহিদা যদি বাড়ে, সে ক্ষেত্রে আরও কয়েকটি গাড়িও ওই কাজের জন্য নামানোর ইঙ্গিত দিয়েছে পুলিশ।

 আরও পড়ুন, এমআর বাঙ্গুরের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ৫ রোগীর মৃত্যু, কারণ জানতে অপেক্ষা নমুনা পরীক্ষার রিপোর্টের

অপরদিকে, কমিশনারেটের তরফে জানানো হয়েছে, ফোন করলেই গাড়ি বাড়ির দরজায় পৌঁছে যাবে এই 'সহায়ক যান'। নিউ টাউনে ডিসি (ট্র্যাফিক) ধৃতিমান সরকারের দফতরের সামনে থেকে গাড়িগুলি চালু হয়।  জরুরি প্রয়োজনে বেরোতে চেয়ে প্রবীণ নাগরিকেরা যাতে অসুবিধায় না পড়েন, তার জন্যই এই বিশেষ পরিষেবা।
 

 

এনআরএস-র আরও ৪৩ জন স্বাস্থ্য কর্মীর রিপোর্ট নেগেটিভ, স্বস্তিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ

করোনার রোগী সন্দেহে বৃদ্ধকে বেধড়ক মার, স্যালাইনের চ্যানেল করা হাতে দড়ি পড়ালো মানিকতলাবাসী

করোনায় আক্রান্ত এবার কলকাতার ২ ফুটপাথবাসী, হোম কোয়ারেন্টাইনে উদ্ধারকারীরা