সংক্ষিপ্ত

  • প্রতি বছর সারা বাংলার মানুষ অপেক্ষা করে থাকে এই সময়টার জন্যই
  • সেই মত কলকাতার নানা জায়গায় শুরু হয়ে গিয়েছে তার প্রস্তুতিও
  • একইভাবে সল্টলেকের জি-ডি  ব্লকও শুরু করে দিয়েছে তাদের প্রস্তুতি
  • দর্শকদের চমকে দিতে অন্যরকম থিম ভেবেছেন জি-ডি ব্লক আবাসিক পুজো কমিটি

শরৎকাল মানেই মায়ের বাপের বাড়ি আসার সময়। প্রতি বছর সারা বাংলার মানুষ অপেক্ষা করে থাকে এই সময়টার জন্যই। এই সময়ে মা তাঁর সন্তান সন্ততিদের নিয়ে চার দিনের জন্য বাপের বাড়ি আসেন বলে মনে করেন সকলে। আর সেই আনন্দেই মেতে ওঠে সারা বাংলা। এবছরও তার অন্যথা হচ্ছে না। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে তারই প্রস্তুতি। পাড়ার পুজো মানেই এখন থিমের পুজো। সেই মত কলকাতার নানা জায়গায় শুরু হয়ে গিয়েছে তার কাজও। আর সেই সঙ্গেই সল্টলেকের জি-ডি  ব্লকও শুরু করে দিয়েছে তাদের প্রস্তুতি। 

আরও দেখুন- দেখে নিন কীভাবে অংশগ্রহণ করবেন 'এশিয়ানেট নিউজ শারদ সম্মান ২০১৯'-এ

    এবার দর্শকদের চমকে দিতে একটু অন্যরকম থিম ভেবেছেন জি-ডি ব্লক আবাসিক পুজো কমিটি। সাধারণত প্রতি বছর ছোট করেই সারা হয় তাদের পুজো। কিন্তু এই বছর  তারা অন্যান্য বছরের তুলনায় পুজোটি একটু বড় করে করছেন। এই বছর তাদের মণ্ডপটি তৈরি হচ্ছে ওড়িশার তালচুয়ার ঘন্টাস্বর মণ্ডপের আমলে। 
আরও পড়ুন- বাগবাজারের পুজোর আদলেই সেজে উঠছে সল্টলেকের বিএ ব্লক

       মণ্ডপ সজ্জার সঙ্গে যুক্ত শিল্পী মেদিনীপুরের কিশোর মেইকা জানিয়েছেন তারা মণ্ডপ সজ্জার কাজটি করেছেন গত ১৫ দিন ধরে। চতুর্থীতে পুজোর উদ্বোধন, তার আগেই তারা কাজটি শেষ করতে চাইছেন। ৮ জন শিল্পী মণ্ডপ সজ্জার সঙ্গে যুক্ত আছেন এবং তারা দিনে প্রায় ৭-৮ ঘন্টা কাজ করে মণ্ডপটি চতুর্থীর আগেই শেষ করতে চাইছেন। পুজোয় স্পেশাল গেস্ট হিসাবে কাকে আনা যায় সেই নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি পুজো উদ্যোক্তারা। তারা আরো জানিয়েছেন পুজোর প্রায় প্রত্যেকদিনই থাকছে ব্লকের বাসিন্দাদের বসিয়ে খাওয়ানোর ব্যবস্থা।

     অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছর জি-ডি ব্লকের পুজো কতটা উন্নতি করলো তা জানতে গেলে আসতেই হবে সল্টলেকের এই পুজোয়।