সংক্ষিপ্ত

নিউ গড়িয়া ও দমদম মেট্রো স্টেশন থেকে শেষ মেট্রো ছাড়ত রাত ৯ টায়। আর দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশন থেকে শেষ মেট্রো ছাড়ত রাত ৮ টা ৪৮ মিনিটে।

মেট্রোর সংখ্যা আরও বাড়ছে সোমবার থেকে। অতিরিক্ত আরও ৬টি মেট্রো চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছে কলকাতা মেট্রো রেল। তবে শুধুমাত্র মেট্রোর সংখ্যাই নয়। ৩০ মিনিট অতিরিক্ত মেট্রো চালানো হবে বলেও জানা গিয়েছে। এতদিন রাত ৯টা পর্যন্ত মেট্রো চালানো হত। কিন্তু, এখন থেকে ২ প্রান্তিক স্টেশন থেকেই শেষ মেট্রো ছাড়বে রাত সাড়ে ৯টায়। রাজ্যে করোনার গ্রাফ এখন অনেকটাই নিম্নমুখী। সেই কারণেই মেট্রোর সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। 

এর আগে করোনার বিধিনিষেধ একটু শিথিল হতেই মেট্রো রেলের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। সেই সিদ্ধান্ত অনুসারে নিউ গড়িয়া ও দমদম মেট্রো স্টেশন থেকে শেষ মেট্রো ছাড়ত রাত ৯ টায়। আর দক্ষিণেশ্বর মেট্রো স্টেশন থেকে শেষ মেট্রো ছাড়ত রাত ৮ টা ৪৮ মিনিটে। এখন সেই সময়সীমা আরও ৩০ মিনিট বাড়ানো হচ্ছে। পাশাপাশি বাড়ছে ট্রেনের সংখ্যা। তবে টোকেন পরিষেবা চালু করা হচ্ছে না। মেট্রোতে চড়ার জন্য স্মার্টকার্ড ব্যবহার করতে হবে যাত্রীদের।  

আরও পড়ুন- 'করোনায় বাবা-মায়ের মৃত্যু হলে তবেই মুকুব কলেজ ফি', বেহালা কলেজে বিক্ষোভ ছাত্র-ছাত্রীদের

আরও পড়ুন- টেট মামলায় পর্ষদ সভাপতিকে জরিমানা, মামলাকারীদের ২০ হাজার টাকা করে দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

কলকাতা মেট্রো রেলের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার প্রত্যুষ ঘোষ জানিয়েছেন, প্রতি সপ্তাহেই অফিস যাত্রীদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। অফিস যাত্রীদের পাশাপাশি পুজোর কেনাকাটার জন্যও ভিড় করছেন অনেকেই। তার জেরে ভিড় আরও বাড়ছে। সেই সব বিষয়ের কথা মাথায় রেখেই অতিরিক্ত মেট্রো চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অফিস টাইমে পাঁচ মিনিট অন্তর মেট্রো চালানোর পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। 

আরও পড়ুন- 'বিশ্বভারতীর মর্যাদাহানির জন্য দায়ী মমতার সরকার', ভোট পরবর্তী হিংসার ইস্যুতেও বিস্ফোরক দিলীপ

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ রাজ্যে থাবা বসানোর পরই ১৫ মে থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত কলকাতা মেট্রো বন্ধ রাখা হয়েছিল। সেই সময় সাধারণ মানুষ মেট্রোতে উঠতে পারতেন না। জরুরিকালীন পরিষেবার সঙ্গে যুক্তদেরই একমাত্র ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল। তবে ১৬ জুলাই থেকে ফের সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় মেট্রো রেলের দরজা। যদিও ট্রেনে ওঠার জন্য দেওয়া হয়েছিল একাধিক শর্ত। ট্রেনের মধ্যে যাতে সামাজিক দূরত্ব যাতে বজায় থাকে তার জন্য প্রত্যেকটি কামরায় ব্যবস্থা করা হয়। 

YouTube video player