সংক্ষিপ্ত
- করোনা মোকাবিলায় পশ্চিমবঙ্গকে তিনটি ক্ষেত্রে ভাগ
- করোনা সংক্রমণের হার দেখেই এই এলাকা নির্ধারণ
- রাজ্য়ের সেই তিন জোনের তালিকা প্রকাশ করেল সরকার
- নবান্নে মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় জানালেন নাম
করোনা মোকাবিলায় আগেই পশ্চিমবঙ্গকে তিনটি ক্ষেত্রে ভাাগ করেছিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য় মন্ত্রক। করোনা সংক্রমণের হার দেখেই এই এলাকা নির্ধারণ করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এবার রাজ্য়ের সেই তিন জোনের তালিকা প্রকাশ করেল রাজ্য় সরকার। নবান্নে মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় জানান, বাংলাকে করোনা সংক্রমণের ভিত্তিতে রেড, গ্রিন বা অরেঞ্জ জোনে ভাগ করা হয়েছে। একবার দেখে নেওয়া যাক কোন জোনে রয়েছেন আপনি ?
বাড়ি রাখা যাবে না করোনা রোগীকে, মমতার 'উল্টো পথে' স্বাস্থ্য়ভবন.
একনজরে তিনটি জোনের তালিকা
রেড জোন - পশ্চিমবঙ্গের ৪টি জেলাকে রেড জোনের তালিকায় রাখা হয়েছে। এই জেলাগুলি হল কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর ও হাওড়া।
গ্রিন জোন - রাজ্যের ৮টি জেলাকে এই জোনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই জেলাগুলি হল আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, বীরভূম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ঝাড়গ্রাম
অরেঞ্জ জোন - রাজ্যের সব মিলিয়ে ১১ জেলাকে অরেঞ্জ জোনে রাখা হয়েছে৷ এদের মধ্য়ে রয়েছে দক্ষিণ ২৪পরগণা, হুগলি, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, কালিম্পং, নদিয়া, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, মুর্শিদাবাদ, মালদা
করোনা পজিটিভ হলেও বাড়িতে থাকতে পারবে রোগী,নতুন ঘোষণা মুখ্য়মন্ত্রীর.
জানা গিয়েছে, এই তিন ধরনের জোনের মধ্য়ে রেড জোনের জন্য় সর্বোচ্চ কড়াকড়ির ব্যবস্থা হয়েছে। গ্রিন ও অরেঞ্জ জোনে লকডাউন বাধ্য়তামূলক হলেও কিছুটা ছাড় পেয়েছে। আপাতত কেন্দ্রে নতুন নির্দেশিকা জারি না হওয়া পর্যন্ত এই তিন জোনেই বিভক্ত থাকবে রাজ্য়।