সংক্ষিপ্ত
- শিশুর মতো ত্বক পেতে কে না চান। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই ত্বক আর থাকে না
- ক্রমশ ভাঁজ পড়তে থাকে, বলিরেখা ফুটে ওঠে
- হাজার রকমের বাজারি ক্রিম ও প্রোডাক্ট ব্যবহার করেও পাওয়া যায় না মনের মকো ত্বক
- শিশুর মতো ত্বক পেতে গেলে তাই ভরসা করতে হবে শিশুরা যে ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে তার উপরে
শিশুর মতো ত্বক পেতে কে না চান। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই ত্বক আর থাকে না। ক্রমশ ভাঁজ পড়তে থাকে, বলিরেখা ফুটে ওঠে। কিন্তু হাজার রকমের বাজারি ক্রিম ও প্রোডাক্ট ব্যবহার করেও পাওয়া যায় না মনের মকো ত্বক। শিশুর মতো ত্বক পেতে গেলে তাই ভরসা করতে হবে শিশুরা যে ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে তার উপরে। এতেই একমাত্র কোমল ত্বক ধরে রাখা যায়।
শিশুদের ত্বক ভালো রাখার জন্য বেবি অয়েল মাখানো হয়। সেই বেবি অয়েল থেকেই আপনিও বেশ কিছু সমাধান পেয়ে যাবেন।
আরও পড়ুনঃ দাঁতের স্বাভাবিক রং নষ্ঠ নচ্ছে, জেনে রাখুন কী কারণে দাঁতে হলদে ছোপ পড়ে
বেবি অয়েলে ভিটামিন ই ও এ থাকে। এছাড়াও মধু, অ্যালোভেরাও থাকে যা ত্বকের জন্য খুব ভাল। অন্যান্য কোনও বাজারি ক্রিমের জায়গায় তাই বেবি অয়েল ব্যবহার করুন।
কী কী গুণ রয়েছে বেবি অয়েলে-
১)মেক আপ রিমুভার হিসেবে এর থেকে ভালো আর কিছু হতে পারে না। ক্লিনজারে অনের রকমের রাসায়নিক থাকে। বেবি অয়েল মাখলে ত্বক থেকে সম্পূর্ণ ধুলো ময়লাও উঠবে আবার ত্বক নরমও হবে।
২) নখের কোণে অনেক সময়ে চামড়া উঠে যায়। এটি খুবই যন্ত্রণাদায়ক। এর থেকে রেহাই পেতে নখের চার পাশে বেবি অয়েল মাখতে পারেন। ব্যথা থেকে আরাম পাবেন এবং কিউটিকল ভালো থাকবে।
৩) বয়স বাড়লে গোড়ালির ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া বা গোড়ালি ফেটে যাওয়া এগুলি হয়। বেবি অয়েলের ভিটামিন-এ ত্বক ভাল রাখতে সাহায্য করে। তাই আরও ভাল ফল পেতে প্রথমে পিউমিস স্টোন দিয়ে পা ভাল করে ঘষুন। এতে মৃত কোষ উঠে যায়। তার পরে বেবি অয়েল গরম করে পায়ে মালিশ করুন।
৪) বেবি অয়েল শিশুদের সারা ত্বকে মালিশ করা হয়। তাই আপনিইও ত্বকে ময়েশ্চরাইজার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষ করে শীত কালে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। স্নানের পরে সারা গায়ে বেবি অয়েল দিয়ে মালিশ করুন।