সংক্ষিপ্ত
- বয়স আর সৌন্দর্য ধরে রাখতে অ্যারোমা থেরাপিই একমাত্র উপায়
- জাসমিন অ্যারোমা তেল মন ভাল রাখে,শরীরের ক্লান্তি দূর করে
- অ্যারোমা তেল ব্যবহার করার আগে,বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শ নিন
- গর্ভাবস্থায় এই সমস্ত তেল কখনও ব্যবহার করবেন না
প্রাকৃতিক উপায়ে রূপচর্চার কথা বললেই ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকাতে হয়। মনে পরে যায় ইতিহাস খ্যাত সেই সব সুন্দরীদের কথা। ক্লিয়পেট্রা থেকে শুরু করে হেলেন অফ ট্রয় সকলের সৌন্দর্যের রহস্য কিন্তু সেই প্রকৃতিই ৷ তখন তো আর এখনের মত এত মেকাপের আয়োজন ছিলনা। বয়স আর সৌন্দর্য ধরে রাখতে অ্যারোমা থেরাপিই একমাত্র উপায়। আর পুজোয় এই মুহূর্তে অ্যারোমার জাদুতে ডুব দিন আপনিও, হয়ে উঠুন অপরূপা ৷পুজোর দিনগুলিতে আরও চনমনে আর সুন্দর হয়ে উঠতে অ্যারোমা ম্যাজিক ব্যবহার করুন৷
তবে এই তবে মন ভাল থাকলেই আপনাকেও দেখতে আরও সুন্দর লাগবে। অনেক সময় অফিসের চাপ খুব থাকায় আপনি হয়তো খুব ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরছেন।মন ভালো না থাকলে বা রাতে ঘুম ঠিক করে না হলে সেই ছাপ তো আপনার চোখেমুখে পড়বেই৷ তাই সবার আগে মন ভালো রাখাটা খুব জরুরি ৷ একমাত্র অ্যারোমা থেরাপিই শরীর-মনের সব ক্লান্তি দূর করে ৷ এটি শুধুমাত্র ত্বক-চুলের জেল্লাই বাড়ায় না, ভেতর থেকেও আরও সুন্দর করে তোলে ।
জাসমিন অ্যারোমা তেল ভীষণভাবে মন ভাল রাখে,শরীর-মনের ক্লান্তি দূর করে। এছাড়াও সিনামন অ্যারোমা তেল ডায়াবেটিস এর জন্য ভাল কাজ দেয়। ল্যাভেন্ডার অ্যারোমা তেল ত্বক কে উজ্জ্বল করে। তবে যেকোনো অ্যারোমা তেলের সঙ্গে সবসময়ই হালকা কোনও তেল সঠিক অনুপাতে মেশানো টা জানতে হবে।বাড়িতে শুধুমাত্র কিছু অ্যারোমা তেল ব্যবহারের মাধ্যমে ঘরে বসেই পেতে পারেন স্পা-এর মতো তরতাজা অনুভূতি৷
তবে অবশ্যই অ্যারোমা তেলের ক্ষেত্রে কয়েকটি সতর্কবার্তা, মেনে চলুন -
১। যেকোনো অ্যারোমেটিক অয়েল ব্যবহার করার আগে,বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শ নিন।
২। বাচ্চাদের থেকে সবসময় অ্যারোমেটিক অয়েল থেকে দূরে রাখুন।
৩। ঘরের যে অংশে তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃত কম সেখানে, অ্যারোমেটিক অয়েলের সিসি গুলি রাখুন।
৪। সরাসরি কখনই অ্যারোমেটিক অয়েল ত্বকে লাগাবেন না।
৫। গর্ভাবস্থায় এই সমস্ত তেল কখনও ব্যবহার করবেন না।