সংক্ষিপ্ত
- জন্মের পর থেকে ধীরে ধীরে শিশুদের চঞ্চলতা প্রকাশ পেতে থাকে
- শিশুর দেহে বুদ্ধিমত্তা সৃষ্টিকারী জিন মায়ের কাছ থেকেই আসে
- মায়ের কাছ থেকে আসা এই জিন শিশুর শরীরে কাজ করে
- শিশু যত বড় হতে থাকে তত তার চঞ্চলতা প্রকাশ্যে আসতে থাকে
জন্মের পর থেকে ধীরে ধীরে শিশুদের চঞ্চলতা প্রকাশ পেতে থাকে। কোনও কোনও শিশু বেশি চঞ্চল প্রকৃতির হয়। আবার অনেক শিশুই ঠান্ডা প্রকৃতিরও হয়। শিশু যত বড় হতে থাকে তত তার চঞ্চলতা প্রকাশ্যে আসতে থাকে। শিশুর এই চঞ্চলতা, বুদ্ধিমত্তা কেমন হবে তা নির্ভর করে মায়ের জিনের উপর। গবেষণা জানা গেছে বাবার বুদ্ধিমত্তা শিশুর জিনে কোনও প্রভাব ফেলে না।
আরও পড়ুন-হোম লোনের ক্ষেত্রে নয়া চমক এসবিআই-এর, জেনে নিন নতুন নিয়মগুলি...
অনেক গবেষণার পর জানা গেছে, শিশুর দেহে বুদ্ধিমত্তা সৃষ্টিকারী জিন মায়ের কাছ থেকেই আসে। কারণ মায়ের এক্স ক্রেমোজোম থাকে। নারীর দেহে এই ক্রোমোজোম দুটো থাকে। আর পুরুষের দেহে থাকে একটি। সেই কারণেই বাবার নয়, মায়ের জিন থেকেই শিশুর বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটে।
আরও পড়ুন-সাবধান, হোয়াটসঅ্যাপের এই ম্যাসেজে ক্লিক করলেই বিপদ...
একটি বিশেষ ধরনের জিন রয়েছে যার নাম কন্ডিশন্ড জিন। মায়ের কাছ থেকে আসা এই জিন শিশুর শরীরে কাজ করে। শুধু মা নয়, বাবার কাছ থেকে আসা জিন অন্যান্য ক্ষেত্রে কার্যকরী হয়। কিন্তু বুদ্ধিমত্তার বেশিরভাগটাই আসে মায়ের জিন থেকে।