সংক্ষিপ্ত
শুরু হয়ে গিয়েছে কাউন্টডাউন। আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। তারপরেই মা আসছে ঘরে। দেবী দুর্গার আগমনে চারিদিকে আলোয় আলোকিত। শেষ মুহূর্তে চলছে জোরকদমে শরীরচর্চা। শরীরের কথা ভেবে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। জিম ,যোগাসন করেও শরীরের বাড়তি মেদ কিছুতেই কমাতে পারছেন না। কারণ একটাই, কোনও না কোনওভাবেই নিজেকে স্লিম রাখতেই হবে। তবে ডায়েট আর ওয়ার্ক আউট করেও যখন ওজন কমছে না। তখন শেষ এক সপ্তাহে নিয়ম করে তালিকায় যোগ করে নিন এই কাজগুলি।
শুরু হয়ে গিয়েছে কাউন্টডাউন। আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা। তারপরেই মা আসছে ঘরে। দেবী দুর্গার আগমনে চারিদিকে আলোয় আলোকিত। শেষ মুহূর্তে চলছে জোরকদমে শরীরচর্চা। শরীরের কথা ভেবে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। জিম ,যোগাসন করেও শরীরের বাড়তি মেদ কিছুতেই কমাতে পারছেন না। কারণ একটাই, কোনও না কোনওভাবেই নিজেকে স্লিম রাখতেই হবে। তবে ডায়েট আর ওয়ার্ক আউট করেও যখন ওজন কমছে না। তখন শেষ এক সপ্তাহে নিয়ম করে তালিকায় যোগ করে নিন এই কাজগুলি।
যারা জিমে যেতে পারেন না বা হেভি ওয়ার্কআউট যাদের পক্ষে করা সম্ভব নয়, ওজন কমানোর জন্য জোর পায়ে হাঁটা তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হাঁটা শরীরের জন্য এতটাই উপকারী যে দিনের যে কোনও সময়ই হাঁটা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। যারা বসে কাজ করেন তারা এক জায়গায় একটানা বেশিক্ষণ বসে থাকবেন না। এক ঘণ্টা পর পর পাঁচ মিনিটের জন্য চেয়ার ছেড়ে উঠে ৫ মিনিট হেঁটে নিন। বিশেষ করে দুপুরে খাওয়ার অন্তত ১৫ মিনিট পায়চারি করুন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যও খাওয়ার পরে হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এছাড়াও খাওয়ার পর দুপুরে যে ঝিমুনি আসে, তার থেকেও রেহাই পাবেন। মাঝে মাঝে হাঁটলে মন মেজাজ দুইই ভাল থাকবে।
কাজের চাপ অনেকেই হয়তো জল খেতেই ভুলে যাচ্ছেন। কিন্তু এতেই বাড়ছে সমস্যা। অনেক সময়ই নিজেরাই বুঝতে পারি না যে খিদে পেয়েছে না তেষ্টা পেয়েছে। কারণ শরীরে জলের ঘাটতি হলেও খিদে পায়। শরীরে জলের অভাব থাকলে যেমন খিদে পায়, তেমন মনমেজাজও ভাল লাগে না। তখন কোনও কাজ করতেও মন বসে না। সেই সময় টুকটাক স্ন্যাকস খাওয়ার আগে এক গ্লাস জল খান। তারপরেও আপনার খিদে পাচ্ছে কিনা তা যাচাই করে তবেই খান। খেতে বসার সময় মনোযোগ দিয়েই খাবারটা খাওয়া উচিত। চ্যাট করতে করতে বা ইমেলের উত্তর দিতে দিতে কিংবা টিভি দেখতে দেখতে লাঞ্চ করবেন না। লাঞ্চের জন্য যে সময় বের করেছেন, সেটা শুধুমাত্র লাঞ্চের জন্যই রাখুন। এতে কতটা খাচ্ছেন সেদিকে যেমন খেয়াল থাকবে ঠিক তেমনই অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার প্রবণতা কমবে। সারাদিনের কাজের ব্যস্ততার মধ্যে খিদে পেয়েছে কিনা সেটাই যেন সবার আগে ভুলে যাই আমরা। যার ফলে লাঞ্চে অতিরিক্ত খাওয়া হয়ে যায়। এই অভ্যেসের কারণে রোগা হওয়া খুবই সমস্যার। নিজের ব্যাগে হেলথি স্ন্যাকস রাখুন, যা অল্প খেলেই পেট ভরবে। খিদে পেলেই পিৎজা, বার্গার এই সব না ভুললে ওজন কমা কখনওই সম্ভব নয়। আর ওজন বাড়ার একটা বড় কারণ হল ফাস্ট ফুড। ওজন কমাতে চাইলে এইদিকে খেয়াল রাখতে হবে সবার আগে।