সংক্ষিপ্ত
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ৩৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সে বেশি হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের (Strock) ঝুঁকি দেখা যাচ্ছে। শুধু সাধারণ মানুষ নয়, সেলেবরাও (Celebrity) হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন। সম্প্রতি, এমন উদাহরণ মিলেছে একাধিক। এবার প্রয়োজন অধিক সতর্কতা। হার্টের রোগ (Heart Disease) যাতে আপনার শরীরে বাসা না বাঁধে, তাই অনেক আগে থেকেই সতর্ক হন।
হার্টে (Heart) রোগ নতুন বিষয় নয়। রোগ হার্ট অ্যাটাকে (Heart Attack) মারা যাচ্ছে বহু মানুষ। নিত্যদিনই স্ট্রোক, হার্ট ব্লকের মতো একাধিক সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন শয় শয় মানুষ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ৩৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সে বেশি হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের (Strock) ঝুঁকি দেখা যাচ্ছে। শুধু সাধারণ মানুষ নয়, সেলেবরাও (Celebrity) হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন। সম্প্রতি, এমন উদাহরণ মিলেছে একাধিক। এবার প্রয়োজন অধিক সতর্কতা। হার্টের রোগ (Heart Disease) যাতে আপনার শরীরে বাসা না বাঁধে, তাই অনেক আগে থেকেই সতর্ক হন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। আর ইতিমধ্যে শরীরে রোগ বাসা বাঁধলেও ব্যায়াম (Exercise) করবেন। একমাত্র ব্যায়াম হার্টের রোগ কমাতে সাহায্য করে। তবে, অনেকেই বলেন যে, হার্ট অ্যাটাকের পরে কি পুরোপুরি বন্ধ করা উচিত এক্সারসাইজ। এ কথা কি সত্য (Fact) নাকি মিথ (Myth)। জেনে কী করবেন।
ব্যায়াম (Exercise) শুরু করার আগে ডাক্তারি পরামর্শ (Advice) নিন। আপনার হর্টের অবস্থা, হার্টের কার্যকারিতা ইত্যাদি বিষয়ে যাচাই করার পর ব্যায়াম করুন। ডাক্তারের থেকে জেনে নিন কোন ব্যায়াম আপনার জন্য উপকারী। হার্টের রোগীরা রোজ হাঁটুন (Walk)। ধীরে ধীরে শুরু করাই ভালো। একবার, শরীরচর্চা শুরু করলে ধীরে ধীরে আপনার গতি (Speed) বাড়বে। বাড়াতে পারেন। যদি শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয় তবে হাঁটার গতি কমিয়ে দেওয়া ভালো।
ব্যায়াম সবসময় ৩ ধাপে (step) করা উচিত ওয়ার্ম-আপ, পিক ব্যায়াম এবং কুল ডাউন। মনে রাখতে হবে যে ব্যায়াম শেষ করতে হবে ধীরে ধীরে। শেষ ৩ মিনিট হাঁটাহাঁটি করে শরীর ঠান্ডা করুন। রোগী বাড়ির বাইরে হাঁটলে (Walk) সতর্কতা থাকবেন। বাড়ির কাছাকাছি অল্প দূরত্বে হাঁটতে হবে যাতে বেশি দূরে না যায়। তবে, ব্যায়াম বা হাঁটা শুরু করার আগে এক গ্লাস জল খেয়ে নিন।
আরও পড়ুন: Baby Health : জানেন কি, প্যাকেটজাত খাবার কতটা ক্ষতি করছে আপনার শিশুর, সতর্ক হোন এখনই
হার্টের রোগীরা হাঁটা (Walk), সাইকেলিং (Cycling), অ্যারোবিকস ইত্যাদি করতে পারেন। তবে, হেভিওয়েট (Heavy Weight) তোলার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সপ্তাহে ৬ দিন ব্যায়াম করার পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রতিদিন একই সময় ব্যায়াম করার অভ্যাস করলে উপকার পাবেন। সকালে ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন।
ব্যায়ামের সময় শ্বাসকষ্ট, বুকে অস্বস্তি, ধড়ফড়ের মতো কোনো উপসর্গ দেখা দিলে তখনই ব্যায়াম বন্ধ করে ডাক্তারকে জানাতে হবে। হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) পরে শরীরে শক্তির মাত্রা কমে যায়। আর নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার জন্যও অনেকের শরীর দুর্বল হয়ে যায়। তাই তাড়াহুড়ো করবেন না। শরীর বুঝে ব্যায়াম করুন।