সংক্ষিপ্ত
শীতের সময় চুলের রুক্ষ্ম ভাব লেগে থাকে। এবার চুলের যত্নে ব্যবহার করুন ঘরোয়া টোটকা। শীতের সময় সকলে স্মুদ ও সিল্কি চুল চান। এবার চুল স্মুদ ও সিল্কি করতে রইল বিশেষ টোটকা।
চুলের যত্নে একের পর এক পদ্ধতি মেনে চলি সকলে। কেউ বাজার চলতি পণ্য ব্যবহার করেন, কেউ ব্যবহার করেন ঘরোয়া টোটকা তো কেউ পার্লার ট্রিটমেন্ট করান। এত কিছু সত্ত্বেও শীতের সময় চুলের রুক্ষ্ম ভাব লেগে থাকে। এবার চুলের যত্নে ব্যবহার করুন ঘরোয়া টোটকা। শীতের সময় সকলে স্মুদ ও সিল্কি চুল চান। এবার চুল স্মুদ ও সিল্কি করতে রইল বিশেষ টোটকা।
কলা ও মধুর প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। শীতের সময় চুলের জন্য বেশ উপকারী কলা ও মধুর প্যাক। কলা চটকে নিন। তাতে মেশান মধু। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি চুলের ডগা পর্যন্ত লাগান। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুল হবে স্মুদ ও সিল্কি। সপ্তাহে ১ দিন ব্যবহারেই তফাত দেখতে পাবেন।
দই ও অ্যালোভেরা জেল লাগাতে পারেন চুলে। শীতের জন্য এই প্যাক বেশ উপকারী। অ্যালোভেরা গাছের পাতা কেটে জেল বের করে নিন। তাতে মেশান দই। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি চুলের ডগা পর্যন্ত লাগান। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুল হবে স্মুদ ও সিল্কি। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ দিন ব্যবহারেই তফাত দেখতে পাবেন।
ডিম ও মধু দিয়ে বানিয়ে নিন হেয়ার মাস্ক। একটি পাত্রে ডিম ফেটিয়ে নিন। তাতে মেশান পরিমাণ মতো মধু। এবার তা চুলের ডগা পর্যন্ত লাগান। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুল হবে স্মুদ ও সিল্কি। সপ্তাহে ২ দিন ব্যবহারে মিলবে উপকার।
লাগাতে পারেন মধু ও অলিভ অয়েলের প্যাক। অলিভ অয়েল ও মধু দিয়ে বানিয়ে নিন হেয়ার মাস্ক। একটি পাত্রে অলিভ অয়েল নিয়ে তাতে মেশান পরিমাণ মতো মধু। এবার তা চুলের ডগা পর্যন্ত লাগান। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুল হবে স্মুদ ও সিল্কি।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের গুণে চুল হবে সিল্কি। একটি পাত্রে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার নিন। তাতে অল্প পরিমাণ জল মেশান। এবার এই মিশ্রণ পুরো চুলে লাগান। চাইলে একটি বোতলে তা ভরে নিয়ে স্প্রে করতে থাকুন। কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু করে নিলে মিলবে উপকার। এভাবে চুল হবে স্মুদ ও সিল্কি। নিয়মিত মেনে চলুন এই কয়টি পদ্ধতি মেনে চললে এতে মিলবে উপকার।
আরও পড়ুন-
এই খাবারগুলো মহিলাদের গোপনাঙ্গের জন্য অস্বাস্থ্যকর, এগুলো খাওয়া এড়িয়ে চলুন
এই ১০ উপায় ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন ভিনিগার, দূর হবে একাধিক জটিলতা, দেখে নিন এক ঝলকে
যারা প্রতিদিন ছয় থেকে নয় হাজার পা হাঁটেন তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম, জানাচ্ছে গবেষণা