Skin Care Tips: বাইরে থেকে যত দামি প্রসাধনীই মাখুন না কেন, ভিতর থেকে শরীরের কলকব্জার যত্ন না নিলে লাভ বিশেষ কিছু হবে না। তার জন্য দরকার প্রাকৃতিক ও ভেষজ উপাদান। বিশদে জানতে পড়ুন সম্পূর্ণ প্রতিবেদন…
Skin Care Tips: ৪০ বছর বয়সের পর বলিরেখা পড়া কমাতে সাহায্য করতে পারে এমন কিছু পানীয় যা হলো গ্রিন টি, নারকেলের জল এবং ফলের রস (যেমন বেদানা, বেদানা বা অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল থেকে তৈরি)। এই পানীয়গুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে ভরপুর, যা ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে, কোলাজেন উৎপাদন বাড়াতে এবং ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
* কেন এই পানীয়গুলি উপকারী?
১) গ্রিন টি: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ত্বকের কোষগুলিকে ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, যা বলিরেখার অন্যতম কারণ।
২) নারকেলের জল: এটি একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার এবং এতে থাকা ইলেক্ট্রোলাইট এবং ভিটামিন ত্বকের স্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
৩) ফলের রস: বেদানা, আঙুর এবং বেরির মতো ফল থেকে তৈরি রসগুলিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, যা ত্বককে টানটান ও তরুণ রাখতে সহায়ক।
৪) টম্যাটোর রস:
টম্যাটোর রস খেয়েছেন? টম্যাটোর স্যুপও খুব উপকারী। টম্যাটোতে আছে লাইকোপিন নামে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। তা ছাড়া ভিটামিন এ, কে ও সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
৫) আনারস-পুদিনার ডিটক্স: ২ থেকে ৩ কাপ জল নিতে হবে। এ বার কাচের জারে জল নিয়ে তাতে এক কাপ আনারসের টুকরো, ৫-৬টি পুদিনা পাতা ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টা দুয়েক। তার পর সেই জল খেতে হবে। নিয়মিত খেলে বাড়তি ক্যালোরি ঝরে যাবে।
৬) শসা-লেবুর পানীয়
বড় একটি কাচের জারে একটি শসার কুচি, খোসা-সহ পাতিলেবু, কয়েকটি পুদিনাপাতা দিন। তার পর জল ঢেলে রাখুন অন্ততপক্ষে ঘণ্টা দুয়েক।
গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ :
সুষম খাদ্য: শুধু এই পানীয়গুলিই নয়, একটি সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্যও ত্বকের জন্য জরুরি।
পর্যাপ্ত জল পান: পর্যাপ্ত জল পান করা ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে এবং বলিরেখা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
জীবনযাত্রা: ধূমপান ও মদ্যপান এড়িয়ে চলা এবং নিয়মিত ব্যায়াম করাও ত্বকের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।


