- Home
- Lifestyle
- Food
- মাছের সঙ্গে এই খাবারগুলি খাওয়া বিষের সমান! জেনে নিন কোন কোন খাবার এক্ষেত্রে বাদ দেবেন
মাছের সঙ্গে এই খাবারগুলি খাওয়া বিষের সমান! জেনে নিন কোন কোন খাবার এক্ষেত্রে বাদ দেবেন
- FB
- TW
- Linkdin
মাছ আমিষপ্রিয়দের প্রিয় খাবার। মাছ দিয়ে ভাজা, ঝোল, স্ন্যাকস ইত্যাদি নানা রকম রেসিপি তৈরি করে খাওয়া যায়। মাছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এগুলি আমাদের শরীরের জন্য নানা উপকার করে। তাই এটিকে বিশ্বের অন্যতম পুষ্টিকর খাবার বলা হয়।
মাছে থাকা আয়রন, প্রোটিন, ভিটামিন এবং ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের জন্য খুবই উপকারী। মাছ ওজন নিয়ন্ত্রণে, হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মাছ আমাদের জন্য নানা উপকার করলেও, মাছ খাওয়ার সময় বা পরে কিছু খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি করতে পারে, জানেন কি? খেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এই পোস্টে মাছ খাওয়ার সময় বা পরে কোন ধরনের খাবার খাওয়া উচিত নয়, খেলে কী ধরনের সমস্যা হতে পারে তা বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
আরও পড়ুন: গর্ভবতী মহিলাদের কোন মাছ খাওয়া উচিত নয়?
মাছের সাথে খাওয়া উচিত নয় এমন খাবার :
দুধ : মাছের সাথে দুধ, দই বা অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া উচিত নয়। খেলে হজমের সমস্যা, পেট ফাঁপা, পেটে ব্যথা, ত্বকের সংক্রমণ এবং অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে।
ভাজা খাবার: অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত বা ভাজা খাবার কখনই মাছের সাথে খাওয়া উচিত নয়। খেলে মাছের গুণমান এবং পুষ্টিগুণ কমে যায়। এছাড়াও ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা মাছের সাথে খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
টক ফল : মাছের সাথে টক ফল একসাথে খাওয়া উচিত নয়। কারণ টক ফলে থাকা অ্যাসিড মাছের প্রোটিনের সাথে বিক্রিয়া করে শরীরে নানা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
মশলাদার খাবার : মাছ খাওয়ার সময় বা পরে মশলাদার খাবার খাওয়া উচিত নয়। খেলে পেট এবং অন্ত্রের অস্বস্তি হতে পারে। এছাড়াও পেট ফাঁপার সমস্যাও হতে পারে।
মিষ্টি : মাছ খাওয়ার পর দুধ দিয়ে তৈরি মিষ্টি কোনওভাবেই খাওয়া উচিত নয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আয়ুর্বেদের মতে, মাছের সাথে দুগ্ধজাত খাবার খেলে ত্বকের সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে।
আইসক্রিম : মাছ খাওয়ার পর আইসক্রিম খেলে ত্বক এবং পেটের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
আলু : মাছের সাথে আলু போன்ற ভারী এবং স্টার্চযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। এতে শরীর অতিরিক্ত ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট পায় এবং হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়।