সংক্ষিপ্ত
আয়রন, ফসফরাস, সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, বি, ডি, ই ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে থাকে ডিমে।
প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস হল ডিম। এছাড়াও আয়রন, ফসফরাস, সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, বি, ডি, ই ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে থাকে। নিয়মিত ডিম খাওয়ার কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জানুন:
১. প্রোটিন
পেশীর স্বাস্থ্যের জন্য এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এমন প্রোটিন সমৃদ্ধ একটি সুপারফুড হল ডিম।
২. পুষ্টির ভাণ্ডার
ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন বি ১২, ফোলেট, আয়রন, সেলেনিয়াম, জিংক সহ অপরিহার্য ভিটামিন এবং খনিজগুলি ডিম থেকে পাওয়া যায়।
৩. হৃদয়ের স্বাস্থ্য
ডিমে অসম্পৃক্ত ফ্যাট থাকে, বিশেষ করে মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এটি হৃদরোগের জন্যও খুবই উপকারী।
৪. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস হল ডিম। তাই নিয়মিত ডিম খাওয়া যেতে পারে।
৫. চোখের স্বাস্থ্য
চোখের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় দুটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লুটেইন সমৃদ্ধ ডিম। তাই নিয়মিত ডিম খাওয়া চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
৬. মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য
ডিমে উপস্থিত কোলিন মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
৭. ওজন কমাতে
ডিমের উচ্চ প্রোটিন ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে এবং এভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৮. পেশীর স্বাস্থ্য
প্রোটিনের একটি ভালো উৎস হল ডিম। নিয়মিত পুরুষদের ডিম খাওয়া পেশী গঠনে সাহায্য করে।
৯. হাড়ের স্বাস্থ্য
ক্যালসিয়াম শোষণ এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি এর একটি ভালো উৎস হল ডিম। তাই ডিম খাওয়া হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
১০. ত্বকের স্বাস্থ্য
ভিটামিন এ, ই, সেলেনিয়াম এবং জিংক সহ ডিমে উপস্থিত পুষ্টিগুলি কোলাজেন উৎপাদনকে সমর্থন করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।