সংক্ষিপ্ত

রবিবার ফাদার্স ডে, সেই উপলক্ষ্যেই পরিকল্পনা

কীভাবে খুশি করা যাবে বাবাকে, হাতে রয়েছে মাত্র দুটো দিন

লাঞ্চ থেকে ডিনার কিংবা উপহার, কীভাবে কাটাবেন দিনটি

 

রবিবার ফাদার্স ডে। ১৬ই জুন, এই দিনটি বাবাকে একবার নতুন করে চমকে দেওয়ার পালা। ছোট থেকেই যে মানুষটি আমাদের হাজারও আবদার মিটিয়ে এসেছেন, তার হাতে এবার উপহার দিয়ে মন জয় করে নেওয়ার পালা। ফাদার্স ডে এবার রবিবার, তাই সারা দিন বাবার সঙ্গে কাটানো থেকে শুরু করে উপহার, লাঞ্চ, অনেক পরিকল্পনাই করে ফেলা যায়। তাই হাতে সময় থাকতেই দেখে নিন ঠিক কীভাবে কাটাবেন এই দিনটি।
১. উপহারঃ বাবার জন্য এই দিন কোনও বিশেষ উপহার কিনে নেওয়া যেতেই পারে। মায়েদের জন্য যেমন হাজার একটা উপহারের নাম মাথায় আসতে পারে, বাবার জন্য কিন্তু সেইভাবে উপহারর বাছাই করা সম্ভপর হয় না। তাই ঘড়ি, জামা, ভালো পার্স, ঘুরতে যাওয়ার ট্রলি, ওগুলো কিনে ফেলা যেতেই পারে। বাবারা সাধারণত কাজের জিনিসই বেশি পচ্ছন্দ করেন।
২. ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পণাঃ সবাই যে যার কাজে ব্যস্ত হওয়ার দরুন পরিবারকে সেভাবে সময় দিয়ে ওঠা যায় না। তাই কোথাও একটা ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করে টিকিট কেটে তাকে চমকে দিন। এটিই তার কাছে সব থেকে আনন্দের উপহার হবে।
৩. লাঞ্চ-ডিনার প্ল্যানঃ দুপুরে বা রাতে, কিংবা দুই বেলাই বাইরে খাওয়ার পরিকল্পনা করে ফেলুন। লাঞ্চ থেকে ডিনার, বাবার প্রিয় পদগুলোর যেন দেখা মেলে পাত জুড়ে।
৪. ফ্যামিলি টাইমঃ পরিবারের সবাই মিলে একই সঙ্গে এই দিন সময় কাটান। মা-ঠাকুমার হাতে রান্না, ফ্যামিলি অ্যালবাম, আড্ডা, নিমন্ত্রণ করা যেতে পারে বাবার কয়েকজন কাছের বন্ধুকেও। মজা আর হুল্লর মিলে দিনটিকে বিশেষ করে তুলুন।
৫. স্ক্র্যাববুকঃ ছোটরা বানিয়ে ফেলতেই পারো স্ক্র্যাব বুক। তাদের মনের যত কথা, যত অনুভুতি আছে সযত্নে লিখে ফেলে বাবার হাতে তুলে দিতে পার। কেনা জিনিসের থেকেও এই উপহার অনেক বেশি সন্দুর। তাই কোনও অংশেই এই উপহার পিছিয়ে পড়বে না।