সংক্ষিপ্ত

মাত্র সাতদিনে ঝড়ে যাবে বাড়তি মেদ, চায়ের বদলে বেছে নিন এই বিশেষ পানীয়, দ্রুত মিলবে উপকার। এই সকল পানীয়ের মধ্যে বেছে নিন একটি। মাত্র সাত দিনে কমবে কয়েক কেজি।

বাড়তি মেদ নিয়ে সকলেই থাকেন চিন্তিত। বাড়তি মেদ একদিকে যেমন দেখতে দৃষ্টিকটু লাগে তেমনই তা নানান রোগের কারণ। বাড়তি মেদ ঝড়াতে সকলেই কোনও না কোনও পদ্ধতি মেনে চলেন। কেউ এক্সারাসাইজ করেন। কেউ ডায়েটিং করেন। তবে, সঠিক পদ্ধতি মেনে না চললে মেদ কমা কঠিন। আজ রইল বিশেষ টোটকা। মেনে চলুন এই বিশেষ পদ্ধতি। এতে মাত্র সাতদিনে ঝড়ে যাবে বাড়তি মেদ, চায়ের বদলে বেছে নিন এই বিশেষ পানীয়, দ্রুত মিলবে উপকার। এই সকল পানীয়ের মধ্যে বেছে নিন একটি। মাত্র সাত দিনে কমবে কয়েক কেজি।

জাফরান জল পান করতে পারেন। একটি গ্লাসে জল নিন। তাতে অল্প পরিমাণ জাফরান দিন। সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই জল ছেঁকে নিয়ে পান করুন। খালি পেটে জাফরান জল পান করলে মিলবে উপকার।

খেতে পারেন মধু জল। হালকা উষ্ণ জলে মধু মিশিয়ে নিন। খালি পেতে খেতে পারেন মধু জল। এই মধু জল শরীরে ডিটক্স ওয়াটারের কাজ করে। এই ডিটক্স ওয়াটার মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

জিরে জল খেতে পারেন। একটি পাত্রে জল নিন। তাতে পরিমাণ মতো জিরে দিন। সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই জল হালকা গরম করে নিন। এবার তা ছেঁকে নিয়ে পান করুন। খালি পেটে জিরে জল পান করলে মিলবে উপকার।

লেবুর ডিটক্স ওয়াটার খেতে পারেন। হালকা উষ্ণ জলে মধু মিশিয়ে নিন। মেশান পাতিলেবুর রস। খালি পেতে খেতে পারেন লেবু-মধুর জল। এই লেবু-মধু জল শরীরে ডিটক্স ওয়াটারের কাজ করে। এই ডিটক্স ওয়াটার মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

খালি পেটে ব্ল্যাক কফি খেতে পারেন। শরীর সুস্থ রাখতে খালি পেটে ব্ল্যাক কফি খেতে পারেন। নিয়ম করে ব্ল্যাক কফি খান। এতে মিলবে উপকার। এই ডিটক্স ওয়াটার মেদ কমাতে সাহায্য করবে। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস।

মেদ কমাতে চাইলে সবার আগে মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস। সাতদিনে ঝড়ে যাবে বাড়তি মেদ। চায়ের বদলে বেছে নিন এই বিশেষ পানীয়, দ্রুত মিলবে উপকার। শরীর সুস্থ রাখতে চাইলে রোজ খান এমন পানীয়। এটি শরীর সুস্থ রাখবে সঙ্গে কমাবে বাড়তি মেদ। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টোটকা। 

 

আরও পড়ুন

জলই জীবন, কী উপায়ে করা যাবে রক্ষা, প্রধানমন্ত্রী মোদীর কয়েকটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ

জেনে নিন কোন মহৎ উদ্দেশ্য পালনে পালিত হয় বিশ্ব জল দিবস, রইল নেপথ্যের কাহিনি

এন্ডোমেট্রিওসিসের ফলে সন্তান ধারণের অক্ষমতার ঝুঁকি বাড়ছে- জেনে নিন এই সমস্যায় কতটা সফল চিকিৎসা