বিয়ের পর ক্রমশ মোটা হয়ে যাচ্ছেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে মেনে চলুন এই পদ্ধতিগুলো
- FB
- TW
- Linkdin
বিয়ের আগে মেয়েরা নিজেদের জন্য সব সময় দিলেও বিয়ের পর আর তা করতে পারে না। তাদের খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন আসে, যার কারণে তাদের ওজন বাড়তে থাকে। শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে তবেই আপনি কিন্তু ফিট থাকবে।
দিনরাত ফিট আর ওজন কমানোর জন্য অনেক কিছুই করছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমছে না। এমনটা যদি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে বদল করতে হবে রাতের খাবারের সময় আর মেনু। যদি আপনার ওজনও বাড়তে থাকে, তাহলে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে আপনি আপনার ওজন বাড়ানো বন্ধ করতে পারেন।
বিয়ের পর পরিবারের বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনরা নতুন দম্পতিকে রাতের খাবারের আমন্ত্রণ জানান। এখানে আপনি অনেক ভাজা খাবার পাবেন। এমন পরিস্থিতিতে রাতের খাবারের আমন্ত্রণ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
ডিনারের পরিবর্তে, আপনি বন্ধু বান্ধব বা আত্মীয়ের বাড়িতে লাঞ্চ করতে যেতে পারেন। দুপুরের খাবারে ভাজা খাবার খেলে সেই খাবার ভালোভাবে হজম করতে পারলেও রাতে এই সমস্যা বাড়ে।
বিয়ের পর অবশ্যই ব্যায়াম করবেন। আপনি যদি প্রতিদিন ব্যায়াম করতে না পারেন, তাহলে দুই দিনে অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিটের ওয়ার্কআউট করুন। এছাড়াও, আপনি যোগ বা নাচের ক্লাসে যোগ দিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
বেশি রাত করে কখনই ঘুমাতে যাবেন না। খুব জোর ১১টার মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন। আর ঘুমাতে যাওয়ার ঘণ্টা দুই আগে অবশ্যই রাতের খাবার খাবেন।
বিয়ের পর মেয়েরা নিজেদের দিকে মনোযোগ দিতে পারে না। তিনি তার সমস্ত সময় পরিবার এবং গৃহস্থালীর কাজে ব্যয় করেন। এমন পরিস্থিতিতে, আপনার ফিটনেসের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অত্যধিক মিষ্টি এবং ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন এবং শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নিন।
রাতের খাবার খেয়েই ঘুমাতে গেলে কখনই হজম হবে না। বাড়বে ওজন। তাই নিয়মই হল দিন বা রাত যেকোনও সময়ই ঘুমাতে যাওয়ার দুই ঘণ্টা আগে খাবার খেয়ে নেওয়া।
বিয়ের পর রোগা হওয়ার জন্য সব সময় এক্সারসাইজ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু, এটা বললে একেবারেই চলবে না। কারণ খাওয়ার পাশাপাশি এই জিনিসটি খুবই প্রয়োজনীয়। আবার অনেকে সব কিছু মেনেও কোনও সুফল পাচ্ছেন না।