মায়ের দুধেও মিশছে প্লাস্টিক? ভয় ধরানো তথ্য ফাঁস, কীভাবে হচ্ছে এসব?
- FB
- TW
- Linkdin
প্লাস্টিকের মধ্যে রয়েছে অত্যন্ত বিপজ্জনক ও বিষাক্ত যৌগ, যেমন PFAS, বিসফেনল, ধাতু, থ্যালেটস, উদ্বায়ী জৈব যৌগ ইত্যাদি।
এগুলো ক্যান্সার, হরমোনের সমস্যা সহ নানা গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। পিয়ার রিপোর্ট অনুযায়ী, প্যাকেজিংয়ের কারণে কিছু বিপজ্জনক রাসায়নিক খাবারে মিশে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতির জন্য কেবল প্লাস্টিক ব্যবহারই দায়ী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।খাবারে বিপজ্জনক রাসায়নিক মিশ্রণের অনেক কারণ রয়েছে।
এর মধ্যে অন্যতম হলো খাবার বেশি গরম করা। এতে অ্যাসিডিটি বেড়ে যায় এবং চর্বি জমে। এসবই বিপজ্জনক প্লাস্টিক রাসায়নিক শরীরে জমা হওয়ার কারণ। ছোট ছোট প্লাস্টিকের কভার ও বাক্সে প্যাক করা খাবারও বেশি দূষিত হয়।
কীভাবে সুরক্ষিত থাকবেন?
কাচের বোতল বা পাত্রে খাবার প্যাক করুন। রেস্তোরাঁ থেকে পার্সেল আনতে কাচ বা স্টিলের পাত্র ব্যবহার করুন।
প্লাস্টিকের পাত্রে রাখা আচার, চাটনি ইত্যাদি কাচ বা স্টিলের পাত্রে সরিয়ে নিন। মাইক্রোওয়েভে গরম করা খাবার বারবার গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এতে মারাত্মক রোগ হতে পারে।
কাগজ বা প্লাস্টিকে মোড়ানো টিফিন বা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
BPA, phthalate, PFAS মুক্ত খাবার ও পাত্র ব্যবহার করুন। পরিষদুষণকারী প্লাস্টিকের পরিবর্তে পরিবেশবান্ধব ব্যাগ ব্যবহার করুন।
স্থানীয়ভাবে তৈরি তাজা খাবার খান। সুপারমার্কেটের পুরোনো প্যাক করা খাবার এড়িয়ে চলুন।
প্লাস্টিকের পাত্রে মাইক্রোওয়েভে গরম করা খাবার রাখা আরও বিপজ্জনক। BPA লাইনিংযুক্ত পাত্র ব্যবহার বন্ধ করুন।