সংক্ষিপ্ত
হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে চান? এক বাটি মাছের ঝোলই কাজ করবে ওষুধের মতো
কথাতেই রয়েছে যে মাছে ভাতে বাঙালি। মাছ ছাড়া বাঙালি কিছুই বোঝেনা। আর রোজকার বাড়িতে রান্না করার কথা মাথায় এলেই সবার আগে মাথায় আসে রুই মাছের নাম। ভাজা হোক বা ঝোল, ঝালে এই মাছের কদরই আলাদা। তাড়াহুড়োয় অতিসহজে রান্না করা তো যায়ই তার সঙ্গে সঙ্গে এই মাছের রয়েছে অঢেল স্বাস্থ্যগুণ। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই মাছ খেলে ঠিক কী কী উপকার পাওয়া যায়?
হার্ট ভাল রাখে- এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ডি এইচ এ। এই উপাদানগুলি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ রোধ করে। হার্টে রক্ত চলাচলে ভীষণভাবে সাহায্য করে। এ ছাড়া হৃদস্পন্দন ঠিক রাখতেও এটি অত্যন্ত উপকারী।
জয়েন্ট পেইন- জয়েন্টের ব্যাথায় অত্যন্ত কার্যকর। এতে থাকা প্রোটিন জয়েন্টের যন্ত্রণা মেটাতে সাহায্য করে। যাদের জয়েন্ট পেইন্ট রয়েছে তারা প্রত্যেকদিন রুই মাছ খেলে উপকার পাবেন। এতে রয়েছে ইপিএ ও ডি এইচ তাই জয়েন্ট ভাল রাখতে পারে এই মাছ।
পেশী গঠন- শিশুদের জন্য এই মাছ খুবই ভাল. কারণে পেশীর গঠনে সাহায্য করে রুই। রুই মাঝে সাধারণত খুব একটা ক্যালরি নেই এবং এতে প্রচুর পরিমাণে প্রাণীজ প্রোটিন রয়েছে তাই ওজন কমাতেও উপকারী।
ত্বকের যত্নে- রুই মাছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। তাই ত্বকের সমস্যা মেটাতে রোজ এই মাছ খেতে পারেন। চকচকে ত্বক পেতে রুই মাছের কোনও তুলনা হয় না। ত্বকের পরিচর্যায় রুই মাছের তেলও খাওয়া যায়। ত্বকের ইনফেকশনও দূর করতে পারে রুই মাছের তেল।