সংক্ষিপ্ত

কাজ করতে গেলেই হাত-পা অবশ হয়ে আসছে। এমনটা বার বার যদি হতে থাকে তাহলে সাবধান হতে হবে এখনি। দীর্ঘক্ষণ হাতের উপর ভর দিয়ে শুয়ে থাকলে বা পায়ের উপর পা তুলে রাখলে অসাড় লাগে। কিন্তু  তা বারংবার হওয়াটা ঠিক নয়। মাল্টিপল স্ক্লেরোসিসের কারণে এমনটা হতে পারে। এই সমস্যায় স্নায়ুতন্ত্রের মায়োলিন সিথ ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলেও এই সমস্যা হতে পারে।  ভিটামিন বি ১২-এর অভাবে শরীরে  অসাড়তা দেখা হতে পারে। এরকম সমস্যায় বারবার ভুগলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়াটা ভীষণ জরুরি।

কাজ করতে গেলেই হাত-পা অবশ হয়ে আসছে। এমনটা বার বার যদি হতে থাকে তাহলে সাবধান হতে হবে এখনি। দীর্ঘক্ষণ হাতের উপর ভর দিয়ে শুয়ে থাকলে বা পায়ের উপর পা তুলে রাখলে অসাড় লাগে। কিন্তু  তা বারংবার হওয়াটা ঠিক নয়। মাল্টিপল স্ক্লেরোসিসের কারণে এমনটা হতে পারে। এই সমস্যায় স্নায়ুতন্ত্রের মায়োলিন সিথ ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলেও এই সমস্যা হতে পারে।  ভিটামিন বি ১২-এর অভাবে শরীরে  অসাড়তা দেখা হতে পারে। এরকম সমস্যায় বারবার ভুগলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়াটা ভীষণ জরুরি।

দীর্ঘক্ষণ ধরে একটানা শরীরের কোনও অংশের উপর চাপ পড়লে সাময়িকভাবে সেই জায়গা অবশ হয়ে যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, স্নায়ুতে যদি বেশি চাপ পড়ে তবে শরীরের সেই অংশে আর কোনও অনুভূতি কাজ করে না। তখনই ঝিন ঝিন করে বা অবশ লাগে। থাইরয়েড, ডায়াবেটিস, স্ট্রোক এবং অন্যান্য অনেক রোগ থাকলে এ ধরনের অসাড়তার সমস্যাও দেখা দেয়। তবে বারবার এমনটা হলে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা বুদ্ধিমানের কাজ। হাত কিংবা পা বা শরীরের যে কোনও অংশ অসাড় লাগাটা মাঝেমধ্যে স্বাভাবিক হলেও রোজকার মোটেই নয়।বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনও রকম সংক্রমণের প্রভাব কিংবা শারীরিক দুর্বলতা বা  থাকলে এমনটা হতে পারে। এছাড়াও কখনও কখনও কোনও গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণেও এমনটা হতে পারে। কিছুক্ষণের জন্য ওই জায়গাটি ম্যাসেজ করলে অনেকসময়েই তা কমে যায়। ম্যাসেজ করার পরে যদি না কমে, তাহলেই  বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন আপনার শরীরে কিছু জটিল রোগ বাসা বাঁধছে। 

 

 

যারা কম্পিউটারে বসে একটানা কাজ করছেন টাইপিংয়ের কারণে তাদের হাত- পা অসাড় লাগে। কম্পিউটারে দীর্ঘক্ষণ কাজ করলে কব্জির নার্ভকেও প্রভাবিত করে। এক জায়গায় বসে ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে মোবাইল ঘাঁটলেও এই একই সমস্যা আসতে পারে। রক্ত সঞ্চালনের অভাবেও, হাত-পা অবশ লাগে। শরীরে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে না হলে  শিরাগুলিতে প্রভাব ফেলে, যার কারণে আমাদের দেহের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন ঠিকমতো পৌঁছায় না তখন আমাদের শরীর অসাড় হয়ে পড়ে ।  স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, নিউরালজিয়ার কারণেও এমনটা হতে পারে। স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার ফলে  শরীরের যে কোনও জায়গায় তীব্র ব্যথা এবং জ্বালা হতে পারে। বিশেষ করে কোনও সংক্রমণের কারণে বা বয়সের কারণেও  এই রোগ হতে পারে। অতিরিক্ত মদ্যপান করলে হাত-পায়ে কোনও সাড় পাওয়া যায় না। কারণ অত্যাধিক অ্যালকোহল  গ্রহণের ফলে কোষগুলি কাজ শুরু করে দেয়, যা হাত ও পায়ে অসাড় করে তোলে। যাদের থাইরয়েডের  সমস্যা রয়েছে, তাদেরও এই রোগ হতে পারে। বিশেষত, গলার থাইরয়েড গ্রন্থিতে গণ্ডগোলের কারণে হাত-পা অসাড় হয়ে যায়।