সংক্ষিপ্ত

  • পুরুষসঙ্গীর সামনে কখনওই কাঁদবেন না
  • অতিরিক্ত সম্মান দেখাবেন না
  • নিজের ঘরের কাজগুলি যতটা পারবেন নিজে করুন
  • প্রযুক্তি সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ে নিজে আপডেটেড থাকুন

পুরুষ ও নারী কেউ কারোর প্রতিযোগী হওয়া উচিত নয়। পুরুষ ও নারী একে অপরের পরিপূরক। তাই দুজনের সামাজিক স্থানও সমান হওয়া উটিত। কিন্তু পুরিষতান্ত্রিক সমাজে সেটা হয়ে ওঠে না। পুরুষদের দ্বারাই  নারীরা নিয়ন্ত্রণ হয়ে আসছে। তেমনই নারীদের উচিত পুরুষদের নিয়ন্ত্রণ করা। প্রেমের ক্ষেত্রেও এই বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। প্রেমিকদের দ্বারা সর্বদাই প্রেমিকারা লাঞ্ছিত হয়ে আসছে। এবার আপনার পালা। নিজের পুরুষসঙ্গীকে কীভাবে নিজের বশে রাখবেন তার কিছু গোপন টিপস রইল আপনাদের জন্য।

আরও পড়ুন-মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভরসা রাখুন আড়াই প্যাচের জিলিপিতে...

অতিরিক্ত সম্মান দেখাবেন না। এতে ছেলেরা মেয়েদের দুর্বল ভাবেন।

কখনও কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ে আলোচনা করবেন কিন্তু তার উপর নির্ভর হবেন না।

বিয়ে সংক্রান্ত কোনও কথা নিজে মুখে বলবেন না। অনেকদিন সম্পর্কের পর  নিজেই দেখবেন বিয়ে নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করছে আপনার সঙ্গী।

প্রেমের প্রস্তাব বা বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দেবেন না। একটু সময় নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে তারপরেই  উত্তর দেবেন।

আপনাকে দেখতে কেমন লাগছে, তা কখনওই নিজে জিজ্ঞাসা করবেন না, কারণ আপনিই সবথেকে ভাল জানেন আপনাকে কেমন দেখাচ্ছে।

আরও পড়ুন-ডায়াবেটিসের রক্ষা কবচ জাম ফলের বীজ, জেনে নিন ব্যবহার...

নিজের ঘরের কাজগুলি যতটা পারবেন নিজে করুন। সঙ্গীর উপর নির্ভরশীল হওয়াটা খুব একটা ভাল কাজ নয়।

প্রযুক্তি সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ে নিজে আপডেটেড থাকুন। গ্যাজেট থেকে শুরু করে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি সমস্ত বিষয়ে নিজে আপডেটেড থাকুন। যতটা পারবেন এই বিষয়গুলি  নিজে হ্যান্ডেল করার চেষ্টা করুন।

নিজেকে সবথেকে বেশি ভালবাসুন। কখনও যদি সঙ্গী আপনাকে ছেড়েও দেয় ভেঙে পড়বেন না। নিজের প্রতি যত্নশীল হবেন, কিন্তু আত্মত্যাগী মনোভাব রাখবেন না।

আপনার পুরুষসঙ্গীর বান্ধবীর প্রতি কোনও আগ্রহ দেখাবেন না। বিষয়গুলি নিয়ে অযথা মাথা ঘামাবেন না।

পুরুষসঙ্গীর সামনে কখনওই কাঁদবেন না। নিজেকে সংযত করতে না পারলে অন্য ঘরে চলে যান। এতে আপনার প্রতি সঙ্গীর সম্মান বাড়বে। এবং আপনার সঙ্গীও আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।