কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন একজন বিশ্বস্ত নয়? জেনে নিন কী বলছে চাণক্য নীতি
- FB
- TW
- Linkdin
জীবনে চলার পথে বিশ্বাসযোগ্যতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশ্বাস না থাকলে যে কোনও সম্পর্কই টিকিয়ে রাখা কঠিন
কেউ বিশ্বস্ত কি না, সেটা জেনে-বুঝে নেওয়া জরুরি। না হলে সমস্যায় পড়তে হয়। এ বিষয়ে চাণক্য নীতি বলছে, নির্দিষ্ট কিছু লক্ষণ দেখেই বোঝা যায়, কেউ বিশ্বস্ত কি না।
কেউ বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও রক্ষা করছে না? বুঝে নিন তিনি বিশ্বস্ত নন
জীবনে চলার পথে অনেক মানুষের সঙ্গেই পরিচয় হয়। অনেকেই নানা প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু সবাই প্রতিশ্রুতি পালন করে না। যারা প্রতিশ্রুতি দিয়েও রক্ষা করে না, তাদের বিষয়ে সাবধান থাকা উচিত, বলছে চাণক্য নীতি।
কোনও ব্যক্তি সব বিষয়েই অনবরত সমালোচনা করে চলেছে? তাকে এড়িয়ে চলাই ভালো
চাণক্য নীতি বলছে, কোনও ব্যক্তি যদি সবসময় সমালোচনা করতে থাকে, তাহলে অপরজনের আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এই কারণে সেরকম ব্যক্তিদের এড়িয়ে চলাই ভালো।
কেউ যদি শুধু আপনার সুখের সময়েই পাশে থাকে, তাহলে সে প্রকৃত বন্ধু নয়
বহু প্রাচীন প্রবাদ হল, 'বিপদের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু।' চাণক্য নীতিও বলছে, কেউ যদি শুধু আপনার ভালো সময়ে পাশে থাকে এবং খারাপ সময়ে এড়িয়ে চলে, তাহলে তার সঙ্গে সম্পর্ক না রাখাই ভালো।
কেউ যদি আপনার কাছে অন্যদের নামে কুকথা বলে, তাহলে তাকে সবসময় এড়িয়ে চলে
কেউ যদি আপনার কাছে অন্যদের নামে খারাপ কথা বলে, তাহলে সে অন্যদের কাছে আপনার সমালোচনাও করতেই পারে। চাণক্য নীতি বলছে, এই ধরনের ব্যক্তিদের এড়িয়ে চলা উচিত।
কেউ সবসময় মিষ্টি সুরে কথা বলে? চাণক্য নীতি অনুসারে এই ধরনের ব্যক্তিদের এড়িয়ে চলা উচিত
চাণক্য নীতি বলছে, কেউ যদি সবসময় মিষ্টি কথা বলে, তাহলে তার স্বার্থপর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই ধরনের ব্যক্তিদের এড়িয়ে চলাই ভালো।
সবসময় নিজের বুদ্ধি-বিবেক-বিবেচনাবোধ প্রয়োগ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত
চাণক্য নীতি মেনে চললেই সাফল্যের সম্ভাবনা ১০০ শতাংশ কি না খতিয়ে দেখেনি এশিয়ানেট নিউজ বাংলা। নিজের বুদ্ধি প্রয়োগ করে সিদ্ধান্ত নিন।