- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- ওয়েদার চেঞ্জ মানেই সর্দি-কাশি! এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া টোটকা জেনে নিন
ওয়েদার চেঞ্জ মানেই সর্দি-কাশি! এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া টোটকা জেনে নিন
- FB
- TW
- Linkdin
আবহাওয়া একটু ঠান্ডা হলেই বাচ্চাদের সর্দি-কাশির সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে সর্দি হলে নাক বন্ধ হয়ে যায়। বাচ্চাদের সর্দি হলে বাবা-মায়েরও পরীক্ষা। ঠিকমতো খায় না, ঘুম হয় না। কেঁদেই চলে। অনেক ঝামেলা হয়। কত ওষুধ খাওয়ালেও সর্দি তাড়াতাড়ি সারে না। তবে কিছু ঘরোয়া টোটকা আপনার শিশুর সর্দি-কাশির সমস্যা সম্পূর্ণরূপে নিরাময় করতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলো কি....
আপনার শিশুর নাক পরিষ্কার করতে এবং তাদের আরাম দিতে সাহায্য করার জন্য এখানে কিছু কার্যকরী পদ্ধতি দেওয়া হল। এগুলি চেষ্টা করলে, বাচ্চারা অবশ্যই আরাম পাবে।
১. হিউমিডিফায়ার…
বাচ্চাদের সর্দি হলে ঘরে হিউমিডিফায়ার রাখতে হবে। এটি বাতাসে আর্দ্রতা যোগ করতে পারে। এটি বাচ্চাদের শ্বাস নিতে সাহায্য করে। বাতাস শুষ্ক হলে নাকের মধ্যে আরও জ্বালা হয়। যদি ঘরে হিউমিডিফায়ার রাখা হয়, তাহলে সেই সমস্যা থাকে না। নাক দিয়ে অবাধে শ্বাস নিতে সাহায্য করে।
৩. স্যালাইন ন্যাজাল ড্রপস ব্যবহার করুন। স্যালাইন ড্রপস বা স্প্রে শিশুর নাক পরিষ্কার করার জন্য একটি মৃদু উপায়। স্যালাইন দ্রবণ শ্লেষ্মা আলগা করতে এবং পাতলা করতে সাহায্য করে, যা এটিকে আরও সহজে বের করে দেয়। তাৎক্ষণিক আরামের জন্য নাকের ছিদ্রে কয়েক ফোঁটা দিন। ৪. বাষ্প নেওয়া নিয়মিত বাষ্প নেওয়ার ফলে নাক বন্ধের সমস্যা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। নাক দিয়ে আরামে শ্বাস নিতেও সাহায্য করে।
৫. মাথার নিচে উঁচু করে রাখা সর্দি হলে বাচ্চাদের গলার পিছনে শ্লেষ্মা জমে। এতে সর্দি-কাশি আরও বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই শোয়ার সময় মাথার নিচে উঁচু করে রাখতে হবে। তাহলে তাদের আরাম হবে। আরামে ঘুমাবে। অন্যান্য ঘরোয়া টোটকা মধু অনেক আরাম দিতে পারে। তাই আপনি আপনার আঙুল মধুতে ডুবিয়ে দিনে দুই-তিনবার আপনার বাচ্চাকে চাটতে দিন। যদি আপনার বাচ্চার বয়স পাঁচ বছরের বেশি হয়, তাহলে এক চা চামচ দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে দিন।