- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- মৃত ব্যক্তির আধার, প্যান, পাসপোর্ট, ভোটার আইডি কী করবেন? রয়েছে সহজ প্রক্রিয়া
মৃত ব্যক্তির আধার, প্যান, পাসপোর্ট, ভোটার আইডি কী করবেন? রয়েছে সহজ প্রক্রিয়া
- FB
- TW
- Linkdin
আধার কার্ড, প্যান কার্ড, পাসপোর্ট এবং ভোটার আইডি প্রতিটি ব্যক্তির কাছে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নথি। সকলের কাছে সব নথি না থাকলেও, প্রত্যেকের কাছে একটি আইডি থাকে।
এগুলি ভারত সরকারের আইনি নথি। কিন্তু, পরিবারের কারও মৃত্যুর পর এই নথিগুলির কি করণীয়, তা নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে। তার উত্তর এখানে দেওয়া হল।
পরিবারের সদস্যের মৃত্যুর পর এই নথিগুলি কি করণীয়, তার নিয়ম রয়েছে। তবে, এই নথিগুলি রাখতে হবে, নাকি নষ্ট করতে হবে, এর কোনও সার্বজনীন নিয়ম নেই। তবে, প্রতিটি নথির জন্য আলাদা পদ্ধতি রয়েছে।
আধার কার্ড: সাধারণত পরিচয়পত্র এবং ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে, মৃত ব্যক্তির কার্ড বাতিল বা নিষ্ক্রিয় করার কোনও বিকল্প নেই। জন্ম ও মৃত্যু রেজিস্ট্রেশনের জন্য আধার বাধ্যতামূলক নয়। পরিবারের সদস্যের মৃত্যুর পর, উত্তরাধিকারীরা আধার ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের বায়োমেট্রিক তথ্য লক করে আধারের অপব্যবহার রোধ করতে পারেন।
প্যান কার্ড: দেশের আয়কর বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ নথি। পরিবারের কেউ মারা গেলে, আপনি এটি জমা দিতে পারেন। প্যান রেজিস্ট্রেশনকারী আধিকারিকের কাছে চিঠি লিখে এটি জমা দিতে পারেন।
ভোটার আইডি: ১৯৬০ সালের ভোটার নিবন্ধন আইন অনুযায়ী, মৃত ব্যক্তির আইডি বাতিল করা যায়। স্থানীয় নির্বাচনী অফিসে গিয়ে, ৭ নম্বর ফর্ম জমা দিতে হবে। মৃত্যু সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। তারপর ভোটার তালিকা থেকে মৃত ব্যক্তির নাম মুছে ফেলা হবে।
পাসপোর্ট: মৃত্যুর পর এটি বাতিল বা জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। পাসপোর্টের মেয়াদ থাকে, মেয়াদ শেষ হলে এটি অকার্যকর হয়ে যায়। তবে, কখনও কখনও এই পাসপোর্টগুলি রেকর্ড হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স: প্রতিটি রাজ্যের আলাদা নিয়ম রয়েছে। আঞ্চলিক পরিবহন অফিসে যেতে হবে। আইনত উত্তরাধিকারীরা আরটিওতে গিয়ে মৃত ব্যক্তির নামে থাকা গাড়ির মালিকানা বদলাতে পারবেন।