সংক্ষিপ্ত
আন্ডার আর্মস-এর লোম তুললে ক্যান্সার হয়! কতটা বিপজ্জনক এই অভ্যাস? জানলে চমকে যাবেন
বাহুমূলের লোম তোলার অভ্যাস কম বেশি প্রত্যেক মহিলারই আছে। শুধু মহিলারাই নয় বগলের লোম তুলে ফেলেন বহু পুরুষও। তবে কতোটা ক্ষতিকারক হতে পারে এই অভ্যাস তা জানা নেই বেশিরভাগেরই। কোনও সাবধানতা ছাড়াই আমরা সমস্ত লোম তুলে ফেলি। আসুন জেনে নেওয়া যাক এর প্রভাবে কী কী হতে পারে।
আন্ডার আর্মসে হেয়ার রিমুভের জন্য বহু ক্রিম পাওয়া যায় বাজারে। এ ছাড়াও রেজার বা ট্রিমারেরও ব্যবহার করেন নারীরা। এ ছাড়া ওয়াক্স পদ্ধতিতেও লোম তুলে ফেলা যায়। তবে সব খেত্রেই বিশেষ সাবধানতা না মানলে ভয়ঙ্কর বিপদ হতে পারে।
বাজার থেকে কেনা হেয়ার রিমুভিং ক্রিম ব্যবহারের ফলে ত্বক পুড়ে যায় ও কালো হয়ে যায়। এই ধরনের ক্রিম অতিরিক্ত ও নিয়মিত ব্যবহার ত্বকের ইনফেকশনের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া ত্বকের ক্যান্সারও দেখা দিতে পারে এই ধরনের কেমিক্যাল থেকে।
আন্ডার আর্ম ভীষণ স্পর্শ কাতর একটা অংশ। দেহের এই অংশে বারবার রেজার ব্যবহার করলে ব়্যাশ বা ফুসকুড়ির সমস্যা দেখা দেয়। এ ছাড়া ত্বকে জ্বালাপোড়াও দেখা দিতে পারে। খারাপ বা বহুদিনের পুরানো রেজার ব্যবহার করলে সেপটিক হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া পুরানো রোজারে কোনও ভাবে ত্বক কেটে গেলে মারাত্মক ইনফেকশন হতে পারে।
ওয়াক্সিং একটি যন্ত্রণা দায়ক পদ্ধতি। তবে এর ফলে বগলের ত্বক পরিষ্কার হয়ে গেলেও এর জন্য ত্বকে মারাত্মক চাপ পড়ে। যার ফলে বয়স কালে বিভিন্ন ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এবং ওয়াক্সিং ব়্যাশ বা লোম ফোড়ার প্রধান কারণ