সংক্ষিপ্ত
- বর্ষবরণের রাত মানেই পার্টি মুড
- চলতি বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছর-কে স্বাগত জানানো
- পার্টি সিজন মানেই ভালো মন্দ খাওয়া আর মদ্যপান
- সহজেই কাটিয়ে উঠুন হ্যাঙ্গওভার
বর্ষবরণের রাত মানেই পার্টি মুড। চলতি বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছর-কে স্বাগত জানানো। আর এই বর্ষবরণের উৎসব আরও জমে উঠেছে ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে। ক্রিসমাস থেকেই শুরু হয়ে যায় এই বর্ষবরণের উৎসব। আর পার্টি সিজন মানেই ভালো মন্দ খাওয়া আর মদ্যপান। বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে পার্টি করতে কে না ভালোবাসে তবে সমস্যাটা হয় পার্টি শেষে পরদিন হ্যাঙ্গওভার থাকলে। বিশেষ করে পরের দিন যাদের জরুরি কাজ বা অফিস থাকে তবে তো আর কোনও কথাই নেই। সারাদিন শরীর খারাপ, মাথা যন্ত্রণা, বমি বমি ভাব লেগেই থাকে। তবে নিমেষের মধ্যেই আপনি কাটিয়ে উঠতে পারবেন এই হ্যাঙ্গওভার। বর্ষবরণের মজা করুন, তবে স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখুন। মেনে চলুন এই নিয়মগুলি আর সহজেই কাটিয়ে উঠুন হ্যাঙ্গওভার।
পার্টি শেষে পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই আগে জল খান। শরীর থেকে টক্সিন বার করতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি শরীর ডিহাইড্রেট হওয়ার হাত থেকেও রক্ষা করবে।
খালি পেটে কখনোই মদ্যপান করবেন না। মদ্যপান করলে সঙ্গে রাখুন ফ্যাটযুক্ত খাবার।
দুটি ড্রিংঙ্কসের মধ্যে এক গ্লাস জল পান করে নিন। এতে হ্যাঙ্গওভারের পরিমান খুব কমে যায়।
পার্টি শেষে পরদিন প্রচুর জল পান করার পাশাপাশি, ভারী ব্রেকফাস্ট করুন। হ্যাঙ্গওভার এড়িয়ে চলার সবথেকে সহজ উপায় হল পরিমিত পান করুন।
অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলে পরদিন হাত-পা অসার হয়ে আসলে অবশ্যই পান করুন ডাবের জল। শরীর থেকে অতিরিক্ত পরিমানে জল বেরিয়ে গেলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডাবের জল শরীর ডিহাইড্রেট রাখারা পাশাপাশি হ্যাঙ্গওভার কাটাতেও সাহায্য করবে।
হ্যাঙ্গওভার কাটাতে গরম গরম স্যুপ খেতে পারেন। হ্যাঙ্গওভার কাটাতে গরম স্যুপ দারুন কাজ দেয়।
যদি পরদিন উঠে দেখেন হ্যাঙ্গওভারের ঠেলায় মাথা ঘুরে যাচ্ছে, তবে দেরি না করে চটপট দুটো কলা খেয়ে নিন। এতে পেট ভরাও থাকবে আর হ্যাঙ্গওভার কাটাতেও সাহায্য করবে।