সংক্ষিপ্ত
- মাছ থেকে এবং মাছের বাজার থেকে এই সংক্রমণের উৎপত্তি
- করোনা হল কমন রেসপিরেটরি ভাইরাস ইনফেকশন
- এই ভাইরাসের মোকাবিলায় অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করে না
- পশুর লোম এবং মল থেকেও সংক্রমণের আশঙ্কা
করোনা ভাইরাস। নামটা শুনলেই প্রত্যেকেই যেন আতঙ্কিত। মুহূর্তের মধ্যে একজনের থেক আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস। মানুষের নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গেই ছড়িয়ে যাচ্ছে এই রোগের জীবানু। কিন্তু এই করোনা ভাইরাস আসলে কী। আতঙ্কের আর এক নাম করোনা ভাইরাস। করোনা ভাইরাসের বাহক হল মানুষ। মানুষের সংস্পর্শেই সংক্রমিত হচ্ছে এই করোনা ভাইরাস । দীর্ঘ পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর যা নিশ্চিত করলেন চিনের চিকিৎসকরা। যা শুনেও উদ্বেগ বেড়েছে আরও কয়েকগুণ। শুধু চিনেই নয়, চিন ছাড়াও ভারত, মার্কিন মুলুকেও আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট। নিঃশব্দেই শরীরে দানা বাঁধছে এই মারণ রোগ। করোনা ভাইরাস যখন ধরা পড়বে তখন মৃত্যুর দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবেন আপনি। ভয়াবহ এই মারণ রোগ আটকাতে ইতিমধ্যেই তৎপর সমস্ত দেশ। নিজেকে বাঁচাতে জেনে নিন করোনার ১১ পয়েন্টের 'চেকলিস্ট'।
আরও পড়ুন-সার্সের থেকে ভয়ঙ্কর এই করোনা ভাইরাস, কীভাবে তার উৎপত্তি জানুন...
করোনার ১১ পয়েন্টের 'চেকলিস্ট'
করোনা হল কমন রেসপিরেটরি ভাইরাস ইনফেকশন।
মূলত জন্তু জানোয়ারের থেকে নোবেলা করোনা প্রকৃতির এই ভাইরাস থেকেই করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হচ্ছে।
দেখা যাচ্ছে মাছ থেকে এবং মাছের বাজার থেকে এই সংক্রমণের উৎপত্তি।
ভাইরাল ইনফেকশনে মানুষ যেভাবে সর্দি, কাশই , জ্বরে আক্রান্ত হয় এই ভাইরাসেও তেমনই লক্ষণ দেখা যায় এবং এর থেকে হয় নিউমোনিয়া। যার থেকে প্রবল শ্বাসকষ্ট হয়। এমনকী লাংসেও জল জমে।
এই ভাইরাসের মোকাবিলায় অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করে না।
পশুর লোম এবং মল থেকেও সংক্রমণের আশঙ্কা।
আরও পড়ুন-করোনা ভাইরাসের বাহক মানবদেহ, নিশ্চিত করল চিন...
মানুষের শরীর থেকেও পশুদের দেহে এর সংক্রমণ ঘটে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হাঁচি দিলে বা কাশলেও তা ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
কথা বলার মতো দূরত্ব, হ্যান্ডশেক করার মতো দূরত্ব থেকেও করোনা ভাইরাস একজনের থেকে অন্যের শরীরে প্রবেশ ঘটায়।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের চশমা অন্যজন ব্যবহার করলে তা থেক সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে।
ডায়ালেসিসে থাকা রোগীর থেকে ক্যান্সারে আক্রান্ত বা কিডনি বা লিভারের অসুখে ভুক্তভোগীদের খুব সহজেই কাত করে দিতে পারে এই করোনা ভাইরাস । যা থেকে মৃত্যু পর্যন্তও হতে পারে।