সংক্ষিপ্ত
একটি গয়না রয়েছে, যা মহিলাদের পরা উচিত নয়, শুনে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। এই গয়নাটি সোনার বানিয়ে যদি কোনও মহিলা পরেন, তাহলে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জীবনে নেমে আসতে পারে দুর্ভাগ্যের খাঁড়া।
গয়না পরতে কে না ভালবাসেন। সোনা ও রুপোর গয়নার সম্ভার কমবেশি সকলের কাছেই রয়েছে। জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে প্রায় প্রতিটি ধাতুই নানাভাবে আমাদের শরীর এবং মস্তিষ্কের উপর প্রভাব ফেলে থাকে। সেই প্রভাবে কখনও ভাল হয়, তো অনেক সময় অপকার হতেও সময় লাগে না। তবে সোনার গয়না পরলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নানা উপকারই পাওয়া যায়। কারণ সোনা হল এমন একটি ধাতু যা শরীরের উপর সুপ্রভাব ফেলে থাকে।
তাই মহিলারা নানা রকম সোনার গয়না (Gold Jewelry) পরে থাকেন। মহিলাদের (Women) মধ্যে সোনার গয়নার জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। সোনার দাম (Gold Price) দিনে দিনে আগুন হয়ে উঠলেও, কম বেশি সোনা সাধ্যের মধ্যে সবাই কিনে থাকেন। কিন্তু জানেন কি একটি গয়না রয়েছে, যা মহিলাদের পরা উচিত নয়, শুনে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। এই গয়নাটি সোনার বানিয়ে যদি কোনও মহিলা পরেন, তাহলে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জীবনে নেমে আসতে পারে দুর্ভাগ্যের খাঁড়া।
কোন সোনার গয়না পরা উচিত নয়?
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে সোনা কখনই পায়ে ছোঁয়ানো উচিত নয়, তাই তো সোনার আংটি বা নূপুর পায়ে পরলে সূর্য এবং বৃহস্পতি দেব বেজায় রুষ্ট হন, যার প্রভাবে শরীর ভাঙতে শুরু করে, সেই সঙ্গে বৈবাহিক জীবনে নানাবিধ সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়।
লক্ষ্য রাখা উচিত যে এই আংটি যেন রুপোর তৈরি হয়। ভুলেও কখনো সোনার আংটি পায়ে পরবেন না। এই আংটি ঢিলা না হয়ে যাতে পা থেকে বেরিয়ে যায় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এই দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখবেন যে আপনার পরা আংটি যেন আপনি অন্য কাউকে না দিয়ে দেন।
ধর্মীয় ধ্যানধারণা অনুযায়ী কোমরের নীচে কখনও সোনা পরা উচিত নয়। এর ফলে ধন, সম্পদ, ঐশ্বর্যের দেবী লক্ষ্মীর প্রতি অসম্মান জানানো হয়। তাই এই আংটি রূপোর হয়ে থাকে, সোনার নয়।