সংক্ষিপ্ত
- দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসুদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা
- নিজেই উদ্য়োগ নিয়ে মামলা করল পুলিশ
- মোট চারটি মামলা রুজু হয়েছে বিজেপি নেতাদের নামে
- পুলিশের এই কাজে কী বলছেন বিজেপির নেতারা
বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসুসহ জেলা নেতাদের বিরুদ্ধে একাধিক সুয়োমোটো মামলা করল পুলিশ। জেলা পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার বলেছেন, আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগেই ওই মামলা রুজু হয়েছে। মোট চারটি মামলা রুজু হয়েছে বিজেপি নেতাদের নামে। যদিও বিজেপির জেলা সভাপতি সমিত দাশ বলেছেন, এভাবে মামলা দিয়ে বিজেপিকে আটকানো যাবে না। তারা আইনী পথেই এর জবাব দেবেন।
দাঁতনের নিহত কর্মী পবন জানার মৃতদেহ গত শনিবার সকালে প্রথমে শহরের সিপাইবাজার স্থিত জেলা পার্টি অফিসে আনা হয়। সেখানে ভিড় ছিল লক্ষ্য করার মতো। সেখানেই মরদেহে মাল্যদান করেন দিলীপবাবু সহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা। তারপর সেখান থেকে মরদেহ একপ্রকার মিছিল করে নিয়ে যাওয়া হয় দাঁতনে। সেখানে বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে উগ্র ভাষণ দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। সায়ন্তনবাবু থানা জ্বালিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেন। করোনা মহামারীর সময় বিধি না মেনে জমায়েত থেকে শুরু করে একাধিক ধারায় মামলা হয়েছে দিলীপবাবুদের বিরুদ্ধে।
রবিবারই তৃণমূল নেত্র্রীর ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে নেওয়ার পাল্টা এবার বিন্দুতে বিন্দুতে রণহুঙ্কার দিলেন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু। বিশ্ব যোগ দিবসে বিজেপির নেতা বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে রাজ্য়ে ১০৪ জন কর্মী তৃণমূলের হাতে খুন হয়েছে। বিজেপি কর্মীদের প্রতি রক্তবিন্দুর হিসেবে নেওয়া হবে। কাউকে রেয়াত করা হবে না।
রবিবার আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উপলক্ষে নিজের বাড়িতেই যোগাসন করেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু। ঠিক সকাল সাতটায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনে টিভির সামনে বসে প্রধানমন্ত্রীর কথা মেতা যোগচর্চা করেন তিনি। পরে বাড়ির ছাদে চলে তার যোগাভ্যাস