সংক্ষিপ্ত
এই অনুভূতি সম্পর্কটিকে সুন্দর করে তোলে এবং আপনি আপনার সঙ্গীর আরও যত্ন নিতে শুরু করেন। কিন্তু এই নিরাপত্তাহীনতা যদি আরও বাড়তে থাকে তাহলে তা আপনার সম্পর্ক ও ভালোবাসায় আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে, এটি বিপদের লক্ষণ।
একটি সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা একটি সাধারণ বিষয়। যখন আমরা কাউকে খুব ভালোবাসি, তখন এটি সম্পর্কে নিরাপত্তাহীন হওয়া অপরিহার্য। কিছুটা হলেও, এই অনুভূতি সম্পর্কটিকে সুন্দর করে তোলে এবং আপনি আপনার সঙ্গীর আরও যত্ন নিতে শুরু করেন। কিন্তু এই নিরাপত্তাহীনতা যদি আরও বাড়তে থাকে তাহলে তা আপনার সম্পর্ক ও ভালোবাসায় আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে, এটি বিপদের লক্ষণ।
সম্পর্কের ক্ষেত্রে, এই ধরনের অনুভূতিগুলি আপনার দুজনের মধ্যে দম বন্ধ পরিস্থিতি হতে শুরু করে এবং আপনি সর্বদা অস্বস্তি বোধ করেন এবং একে অপরের সঙ্গে দূরত্ব অনুভব করেন। শুধু তাই নয়, ধীরে ধীরে আপনি একে অপরের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন না বা জিনিসগুলি গোপন করতে শুরু করবেন না। অন্যদিকে, আপনি আপনার সঙ্গীকে কিছু বলতে পারছেন না এবং ভিতরে শ্বাসরোধ করছেন। এমন পরিস্থিতিতে, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি সম্পর্কের নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করতে শিখুন এবং কীভাবে এটি সঠিকভাবে পরিচালনা করবেন তা জেনে নিন।
এমন সম্পর্কের নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতি সামলান
সঠিক কারণ জানা গেলেই আমরা যেকোনো সমস্যার সমাধান পাই। কখনও কখনও অতীত সম্পর্কের খারাপ অভিজ্ঞতা বা আপনার অতিরিক্ত সুরক্ষামূলক আচরণের প্রভাব আপনার বর্তমান সম্পর্ককে প্রাধান্য দেয়। এমন পরিস্থিতিতে, এই অনুভূতি থেকে বেরিয়ে আসা আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অনুভূতিগুলি শেয়ার করুন
আপনার সঙ্গীর সঙ্গে এই বিষয়ে খোলামেলা কথা বলুন। নিজেকে বা আপনার সঙ্গীকে বিরক্ত করার চেয়ে খোলামেলা যোগাযোগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা ভাল।
আরও পড়ুন- 'প্রাক্তন' আপনার সহকর্মী ? রইল রাশিচক্র অনুযায়ী অফিস ব্রেকআপ থেকে বেরিয়ে আসার হদিস
আরও পড়ুন- বয়ফ্রেন্ড বা স্বামীর জন্য রোমান্টিক নাম বেছে নিন, সম্পর্কে ফিরবে ম্যাজিক
আরও পড়ুন- সত্যিই কি প্রথম দর্শনে প্রেম হয়, জেনে নিন কি বলছে গবেষণা
সম্পর্কের মধ্যে তৃতীয় কাউকে আনবেন না
যদি আপনার সম্পর্কের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বা ঈর্ষার অনুভূতি থেকে থাকে, তাহলে আপনার সম্পর্কের মাঝখানে তৃতীয় কাউকে আনতে ভুল করবেন না। এমনটা করলে আপনার সম্পর্ক আরও দুর্বল হয়ে যেতে পারে। ভালো হবে যদি আপনি নিজেই আপনার সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলে ব্যাখ্যা করেন।