জৈষ্ঠ্য মাস পড়তেই লোকনাথ বাবার পুজো অর্চনায় মেতে ওঠেন তাঁর ভক্তরা। আর তাঁর তিরোধান দিবসের দিন পুজো অর্চনা করা হয় তাঁর মন্দির এবং ভক্তদের বাড়িতে।
শরীরের অনেক জায়গায় তিল থাকা খুবই সৌভাগ্যের চিহ্ন বলে মনে করা হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক শরীরের কোন কোন অংশে তিলের উপস্থিতি রাজযোগের লক্ষণ।
কালীপুজোয় মা কালীর পুজো করলে সকল দুঃখ ও দুর্দশা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়া আধ্যাত্মিক শক্তিও লাভ হয়। বলা হয় এই পুজোতে শুধুমাত্র এই একটি নিয়ম পালন করলেই জীবনের সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়-
মে মাসের শেষে ৩১শে মে বৃষ রাশিতে বুধ গ্রহের প্রবেশের কারণে লক্ষ্মী নারায়ণ যোগ তৈরি হচ্ছে। বুধকে নয়টি গ্রহের রাজকুমার বলে মনে করা হয়। বুধ গ্রহ বৃষ রাশিতে প্রবেশ করবে ৩১ মে দুপুর ১২.০২ মিনিটে।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, রূপোকে চাঁদ এবং শুক্র গ্রহের কারক বলে মনে করা হয়। চাঁদ মনের জন্য দায়ী, শুক্র বিলাসিতা এবং সৃজনশীলতার জন্য দায়ী। এমন পরিস্থিতিতে, রূপো পরা এই দুটি জিনিসের বিকাশে সহায়তা করে।
বাস্তু অনুসারে, আপনাকে আজই বাড়িতে পাঁচটি জিনিস রাখতে হবে, যাতে দেবী লক্ষ্মী স্বয়ং আপনার বাড়িতে আসতে পারেন।
বৈশাখ পূর্ণিমা বুদ্ধ পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। এই দিনে অনেক কিছু দান ও প্রতিকার করলে শুভ ফল পাওয়া যায়। জীবনে উন্নতি করতে হলে পূর্বপুরুষের আশীর্বাদ প্রয়োজন। এ জন্য এই ব্যবস্থাগুলো করতে পারেন।
। ১৬ বছর বয়সে তিনি শাক্য বংশের কন্যা যশোধরার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ছেলের নাম দেন রাহুল। স্ত্রী ও সন্তানকে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি ঘড় ছেড়ে চলে যান।
শুভ ও অশুভ প্রভাব বিবেচনা করেই রত্ন বা ধাতুর তৈরি গহনা পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই ধাতুগুলির মধ্যে রূপো অত্যন্ত পবিত্র ধাতু হিসাবে বিবেচিত হয়, এটি চাঁদ এবং শুক্র গ্রহের সাথে সম্পর্কিত।
শনিদেবের তিল, তেল, গুড় ও কালো রং খুবই মনোহর। এই কারণেই পুজোর সময় শনিদেবকে এই সমস্ত জিনিস নিবেদন করা হয়, কিন্তু জানেন কি শনিদেবের চোখের দিকে তাকানো উচিত নয় কেন? কিংবা সামনে দাঁড়িয়েও কেন একজন মানুষ ভয় পায়?