এ বছর হিন্দু নববর্ষ শুরু হচ্ছে ৯ এপ্রিল থেকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক নতুন বছরে হোলি-দীপাবলির মতো প্রধান কবে আর কখন পড়ছে।
নতুন বছর মানেই নতুন ক্যালেন্ডার, নতুন পঞ্জকি। নতুন বছরের আগে এক নজরে দেখে নিন কবে কি উৎসব আর উপবাস রয়েছে।
৮ এপ্রিল রাত ৯টা ১২ মিনিট থেকে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ শুরু হবে। মধ্য রাত ১ টা ২৫ মিনিট অবধি স্থায়ী হবে সেই গ্রহণ। মোট ৪ ঘণ্টা ১৩ মিনিট অবধি স্থায়ী হবে এই গ্রহণ।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী সর্প দোষের গভীরতা, এর প্রভাব, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে, এর প্রভাব কাটিয়ে ওঠার প্রতিকারগুলি নিয়ে আলোচনা করব।
জ্যোতিষ শাস্ত্রের কিছু প্রতিকার যদি এই দিনে অবলম্বন করা হয় তাহলে অর্থ সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আসুন জেনে নিই শুক্রবারের কিছু নিশ্চিত প্রতিকার সম্পর্কে।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী সৌভাগ্য লাভের জন্য বৃহস্পতিবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী এই দিন কতগুলি প্রতিকারের কথা বলা হয়ে থাকে- যা আপনাকে স্বস্তি দিতে পারে।
শুক্র এবং সূর্য দেবতা ইতিমধ্যেই মীন রাশিতে বিরাজমান। এখন ৯ এপ্রিল বুধ মীন রাশিতে প্রবেশ করতে চলেছে। এর কারণে ত্রিগ্রহী যোগ তৈরি হচ্ছে। এই রাজযোগ এই ৩টি রাশির জন্য শুভ প্রমাণিত হবে।
চৈত্র সংক্রান্তির আগের দিন সন্তান লাভ করতে সারাদিন নির্জলা উপবাস থেকে সন্ধেয় শিবের ঘরে বাতি জ্বালিয়ে জল খাওয়ার প্রথা রয়েছে বাংলার চির পরিচিত নীল ষষ্ঠীর নিয়মে। তবে পঞ্জিকা অনুসারে ষষ্ঠী তিথি না হলেও নীল ষষ্ঠী পালন করা হয় এদিন।
মা শীতলার ব্রত পালন করার মূল উদ্দেশ্য হল দেবী শীতলাকে তুষ্ট রাখা। সাধারণ বসন্তকালে রোগভোগ দূর করার জন্যএ এই পুজোর প্রচল হয়েছে।
বহুদিন ধরেই চলে আসা রীতি অনুযায়ী বলা হয় যে সূর্য বা চন্দ্র গ্রহণের কারণে গর্ভাবতী মহিলাদের জীবনে প্রভাব পড়তে পারে। সন্তানদেরও ওপরেও তার প্রভাব পড়তে পারে।