টি গ্রহনের মধ্যে বাকি দুটির প্রথমে হবে সূর্যগ্রহণ। এই গ্রহনটি ২০শে এপ্রিল হয়েছিল, তারপরে ৫ই মে দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল। এখন বাকি দুটি গ্রহন অক্টোবরেই হতে চলেছে।
এই বছর পিতৃপক্ষ ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। এই সময়ে, লোকেরা তাদের পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য পিন্ড দান এবং তর্পণ করেন।
বাংলার বুকে প্রবল শক্তি নিয়ে আছড়ে পড়তে পারে এই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়। ‘তেজ’-এর তেজী দাপটে বাঙালির প্রিয় দুর্গাপুজো মাটি হওয়ার উপক্রম!
যখন মহিষাসুরের আতঙ্ক তিনলোকে অনেক বেড়ে গিয়েছিল। দেবরাজ ইন্দ্র সমস্ত দেবতাদের নিয়ে ত্রিদেবদের কাছে গিয়ে মহিষাসুরের শক্তি ও ত্রাসের কথা বললেন। ত্রিদেবদের হাত থেকে রক্ষার জন্য প্রার্থনা করলেন।
পরিবেশবিদ আর বাজি বিক্রেতা, উভয় পক্ষের প্রশ্নের মুখেই পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ১ মাস যাবৎ বাজি বিক্রি করার অনুমতির সিদ্ধান্ত। পরিবেশের কী হবে আর বিক্রেতাদের অবস্থা কী হবে… উভয় সংকটে দুই পক্ষ।
এই সময়ে কিছু বিশেষ নিয়ম পালন করলেই দেবী মা তার ভক্তদের আশীর্বাদে ভরে দেন এবং তাদের সমস্ত ইচ্ছা পূরণ করেন এবং কষ্ট দূর করেন।
প্রতি বছর ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের সপ্তমী তিথিতে এই উপবাস পালন করা হয়। এ বছর সপ্তমী তিথি পড়ছে ২২শে সেপ্টেম্বর। ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের সপ্তমী তিথি ২১শে সেপ্টেম্বর দুপুর ২.১৪ মিনিটে শুরু হবে এবং ২২শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ দুপুর ১.৩৫ মিনিটে শেষ হবে।
দুর্গাপুজায় বা নবরাত্রিতে দেবী দুর্গার ৯টি রূপের পূজা করা হয়। দুর্গাপুজায় আমরা যে দেবীকে শক্তি রূপে পূজা করি সে সম্পর্কে হিন্দু শাস্ত্রে অনেক কথা বলা হয়েছে। কীভাবে দেবীর জন্ম হয়েছিল তার সঙ্গে সম্পর্কিত বিশ্বাসগুলি কী?
হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে, রাধাষ্টমীর পূজা ছাড়া ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পূজা এবং জন্মাষ্টমীতে তার জন্য পালন করা উপবাস অসম্পূর্ণ বলে মনে করা হয়। আসুন জেনে নিই রাধা অষ্টমীর পূজার সম্পূর্ণ পদ্ধতি।
আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই বিশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে, যখন মহিলারাও তাদের পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য পিন্ড দান করতে পারেন।