শ্রীকৃষ্ণের মাথার ময়ূরের পালক শোভাপেত। প্রচলিত বিশ্বাস এই পালক ঘরে রাখলে শুভ শক্তির আবির্ভাব হয়। দূর হয়ে যায় অশুভ শক্তি।
তুলসী পাতা, মঞ্জরী থেকে শুরু শেকড় এমনকি ডালও অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। তুলসী গাছ বা পাতার সঠিক ব্যবহারে সংসার সুখের হয়। আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
গণেশ চতুর্থীর দিন, গণপতি বাপ্পার প্রতিষ্ঠা এবং তার পরবর্তী বিসর্জন উভয়ই শুধুমাত্র শুভ সময়ে করা উচিত। তাই গণেশ চতুর্থীতে গৌরীপুত্র গণেশের মূর্তি স্থাপনের জন্য শুভ সময় কোনটি, তা জেনে নিন।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে আপনার জীবনের সব বাধা যদি বারবার আপনার পথ রুদ্ধ করে। যদি কাজ আটকে যায়, তাহলে গণেশ চতুর্থীতে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে ভগবান গণেশকে খুশি করতে এমনই বিশেষ ব্যবস্থা সম্পর্কে তথ্য দিচ্ছি।
যমরাজকে মৃত্যুর দেবতা বলা হয়। গরুড় পুরাণ অনুসারে, যমরাজ মৃত্যুর আগে ব্যক্তিকে অনেক লক্ষণ দিয়ে থাকেন। একজন ব্যক্তি মৃত্যুর আগে এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন। তবে কোনও মানুষই এগুলি খুব একটা আমল দেন না। ভগবান বিষ্ণু গরুড় পুরাণে এই লক্ষণগুলির কথা বলেছেন।
কাজরী তিজের দিন ভগবান শিব ও মা পার্বতীর পূজা করা হয়। বিবাহিত মহিলারা তাদের স্বামীর দীর্ঘায়ু কামনা করে কাজরী তীজ উপবাস করেন। এছাড়াও, এই উপবাস পালন করলে সন্তানের সুখ পাওয়া যায় এবং ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।
অক্টোবরের শেষ বা কার্তিক মাসের শুরুতে দুর্গাপুজো পড়েছে এবার। ২ কার্তিক বা ইংরেজির ২০ অক্টোবর শুক্রবার ষষ্ঠী। শনিবার ২১ অক্টবোর বা ৩ কার্তিক সপ্তমী।
শনি দেবতার পুজো করার আগেই সাবাধনতা অবলম্বন করা জরুরি। শনিপুজোর আগেই সতর্ক ও যত্নশীল হতে হয়। বিশেষ করে মহিলাদের।
ভগবান শিবও শনিদেবের সাড়ে সাতির শিকার হয়েছেন। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, সাড়ে সাতির সময় শনিদেব কীভাবে ভগবান শিবের দিকে তাকিয়েছিলেন এবং সেই সময় ভগবানকে কী কী দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছিল জেনে নিন।
কখন থেকে ভাগ্যের উন্নতি হবে বা কখন ব্যক্তির আচরণে রাজযোগ আসবে, চোখের রঙ দেখেই বলা যায়। তাই আজকে চোখের রং ও গঠন সংক্রান্ত কিছু বিশেষ কথা জেনে নিন।