১৮৪৬ সাল নাগাদ খেলাৎচন্দ্র ঘোষ পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটের বাড়িতে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন। ঐতিহ্যময় এই বাড়িতে এসেছিলেন, গান্ধীজি, রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব এবং বিভূতিভূষণ বন্ধ্যোপাধ্যায়ের মতন ব্যক্তিত্বরা।
সূর্যের এই স্থানান্তরের কারণে বুধাদিত্য রাজযোগ গঠিত হবে, যা কিছু রাশির জন্য অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। আসুন জেনে নিই বুধাদিত্য রাজযোগের সৌভাগ্য বৃদ্ধির কারণ হতে চলেছে কোন রাশি...
দিল্লিতে আজই রয়েছে জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক। সেই বৈঠকের আলোচনা ফলপ্রসূ হলে একাধিক নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমে যাওয়ার সম্ভাবনা। দুর্গাপুজোর আগেই লাভের মুখ দেখতে পারেন মধ্যবিত্তরা।
রামাপ্পা মন্দির তেলাঙ্গনায়। এটি রুদ্রেশ্বর মন্দির নামেও পরিচিত। এটি ভারতের একমাত্র মন্দির যা ভাস্করের নামে পরিচিত।
রত্নপাথর জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে এই রত্নটি পরার আগে অবশ্যই একজন জ্যোতিষীর পরামর্শ নিন। এর পরে রত্নটি পরিধান করুন।
ঠাকুর দালানের সামনের উঠোনে থামের উপর ঢালাই করা লোহার দশটি লাস্যময়ী পরীর মূর্তি আছে। এই বাড়ির প্রতিমা একচালা মহিষাসুরমর্দিনী মূর্তি। প্রতিমার ডাকের সাজ হয়। দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতীকে বেনারসি শাড়ি ও কার্তিক-গণেশকে সিল্কের ধুতি পড়ানো হয়।
যে তারিখে পূর্বপুরুষদের মৃত্যু হয়েছিল সেই তারিখেই শ্রাদ্ধ করতে হবে। পূর্বপুরুষদের মৃত্যুর তারিখ জানা না থাকলে কি করতে হবে, জেনে নিন
কালো হলুদের কথা খুব কম মানুষই জানেন। কালো হলুদ গাঢ় নীল -কালো বা ডিপ বেগুনি রঙের হয়ে থাকে। এটি শুধুমাত্র ভারতীয় উপমহাদেশেই পাওয়া যায় যায়।
স্বাভাবিকভাবে, মোটামুটি ১০ অক্টোবরের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গ থেকে বিদায় নেয় বৃষ্টি। কিন্তু এবছর, নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে দুর্গাপুজোতেও বর্ষা মাটি করতে পারে শারদোৎসবের আনন্দ।
আজও এই পুজো নিষ্ঠা সহকারে করেন শেঠ পরিবারের সদস্যরা। কথিত আছে ওই দুর্গাপুজো দেখতে ওই বাড়ী এসেছেন শরৎচন্দ্র চট্ট্যোপধ্ধ্যয়, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় , জগদীশ চন্দ্র বসু।