যে পরিবারে যদি শান্তি সমৃদ্ধি ও সুখ থাকে, তবে সেই ব্যক্তির জীবনে উন্নতির পথ খুলে যায়। আর এই উন্নতির পিছনে অবশ্যই অবদান থাকে, তাঁর স্ত্রীর।
জ্যোতিষ শাস্ত্রের ওপর মানুষের ভরসা বহু যুগের। নতুন কাজ শুরু করতে, বিয়ের আগে কুষ্টি মেলাতে কিংবা ভবিষ্যত কেমন কাটবে জানতে অনেকেই শাস্ত্রে ওপর ভরসা করে থাকেন।
তুলসীর শিকড়ও খুব পবিত্র বলে মনে করা হয়। এখন, এমন পরিস্থিতিতে জ্যোতিষশাস্ত্রে তুলসীর মূলের জন্য অনেকগুলি প্রতিকার দেওয়া হয়েছে, যা করলে মানুষের সমস্ত ঝামেলা দূর হয়ে যায়।
হিন্দুধর্মে প্রতিটি দিনের নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে, একইভাবে বৃহস্পতিবার ভগবান নারায়ণকে উৎসর্গ করা হয়। এই দিনে নারায়ণ পূজার বিশেষ রীতি রয়েছে। বৃহস্পতিবার দেব গুরু বৃহস্পতির দিন।
হিন্দু শাস্ত্রমতে সন্ধক লবণ বা সাধারণ নুন দিয়ে পরিবারের অমঙ্গল দূর করা যায়। আর বাড়িতে আনা যায় লক্ষ্মীদেবীকে।
জগন্নাথ রথযাত্রা বিশ্ববিখ্যাত জগন্নাথ পুরী মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে ভগবান জগন্নাথ , ভগবান বিষ্ণুর অবতার, তাঁর ভাই বলরাম এবং বোন দেবী সুভদ্রার সঙ্গে আছেন। জগন্নাথ ধাম মন্দির এই চার তীর্থস্থানের মধ্যে পূর্ব দিকে প্রতিষ্ঠিত ধাম।
জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হয়েছে যে রাহুর অশুভতার কারণে একজন ব্যক্তিকে হতাশা, চুল পড়া, মানসিক চাপ, নখ ভেঙে যাওয়ার মতো অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই রাহুর রাশির অবস্থানকে শক্তিশালী করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি তাঁর নীতিশাস্ত্রে নারীর সাথে সম্পর্কিত কিছু গুণ এবং ত্রুটি উল্লেখ করেছেন। কিন্তু আপনি যদি সেদিকে মনোযোগ না দেন তবে আপনিও বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
বাস্তু মনে যেমন একাদশীর দিনে চাল খেতে নিষেধ করা হয় তেমনই কয়েক দিন রুটি তৈরি করা আর খাওয়াও নিষিদ্ধ। হিন্দু শাস্ত্রের বিধান অনুযায়ী এই সমস্ত দিন রুটি খেলে ভাগ্য বিপর্যয় হয়।
শিবপুরাণে দুধ, ঘি, মধু ইত্যাদি অন্যান্য পদার্থ দিয়ে শিবলিঙ্গে অভিষেক করার কথা বলা হয়েছে। এই সমস্ত জিনিসের পবিত্রতা থেকে আমরা বিভিন্ন ফল পাই।