৫টি রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য এই মাসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। কারণ তাঁদের ওপর মহাদেবের বিশেষ আশীর্বাদ বর্ষিত হতে চলেছে। তাঁর আশীর্বাদে একজন ব্যক্তির যশ, খ্যাতি ও উন্নতি লাভের সম্ভাবনা থাকে।
কামাখ্যা মন্দির ও ব্রহ্মপুত্র নদ বরাবরই মানুষের বিশ্বাস ও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। মনে করা হয়, ঋতুস্রাবের সময় দেবীর রক্ত প্রবাহিত হওয়ার কারণে ব্রহ্মপুত্র নদের জলও লাল হয়ে যায়। তবে এর সঙ্গে বিশেষ ধর্মীয় বিশ্বাস সংযুক্ত
এই সময়ে দেবী ঋতুমতী হন। তাই অম্বুবাচীর সময়ে তিন দিন মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে। হিন্দুশাস্ত্র অনুসারে এমন কিছু কাজ রয়েছে, যা অম্বুবাচীর সময়ে মেনে চলা উচিত। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী-
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে দেবীর এই মন্দির থেকে কেউ কখনও খালি হাতে যায় না এবং মা খুব তাড়াতাড়ি সকলের ইচ্ছা পূরণ করেন। এই কারণেই দেবীকে কামাখ্যা নামে পূজিত করা হয়।
রথ শহর ভ্রমণের জন্য রওনা হয়, তখনই একটি সমাধির সামনে এর চাকা থেমে যায়। এই জিনিসটি সবাইকে অবাক করে তোলে কেন বিশ্বের প্রভুর রথ একটি সমাধির সামনে থামে। এর পিছনের গল্পটি এখানে জানুন।
এই ৫৬ ভোগ মন্ত্রের উচ্চারণের মাধ্যমে নিবেদন করা হয়। এই ৫৬ ভোগ ছয় ভাগে নিবেদন করা হয় যা বিভিন্ন খাবারের সময় জুড়ে তৈরি করা হয়। এখানে ছাপান্ন ভোগের ৫৬ টি খাবারের সম্পূর্ণ তালিকা রয়েছে:
জগন্নাথ মন্দিরের মূর্তি প্রতি ১২ বছর পর পর পরিবর্তন করা হয়। আসলে জগন্নাথ মন্দিরে ভগবান জগন্নাথ, বলরাম এবং বোন সুভদ্রার কাঠের মূর্তি রয়েছে। প্রতি ১২ বছর অন্তর এই মূর্তি বদলানোর প্রথা বহু শতাব্দী ধরে চলে আসছে।
স্কন্দ পুরাণ, নারদ পুরাণ, পদ্ম পুরাণ এবং ব্রহ্ম পুরাণেও জগন্নাথদেবের রথযাত্রার উল্লেখ আছে। তাই হিন্দু ধর্মে এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এবার ২০ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ভগবান জগন্নাথের রথযাত্রা উৎসব।
। হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এই মন্দিরের জনপ্রিয়তা ও গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমান মন্দিরটিকে ১০ শতক পর থেকে একটি পুরানো মন্দিরের জায়গায় পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল এবং পূর্ব গঙ্গা রাজবংশের প্রথম রাজা অনন্তবর্মণ দেব দ্বারা এটি নির্মাণ করা হয়েছিল ।
রথযাত্রা হিন্দুদের এক অন্যতম বড় উৎসব। বিশেষ করে উৎকল অঞ্চলে এই উৎসবের প্রচলন বেশি করে চোখে পড়ে। উৎকলের মধ্যে পুরীর রথযাত্রার খ্যাতি বিশ্বজোড়া। যদিও, পুরীর আগে রথযাত্রার প্রচলন বাংলার ভূমি থেকে শুরু করে দেশের অন্য প্রান্তেও চোখে পড়ে