জমিয়ত উলেমা ই হিন্দের প্রধান মৌলানা আরশাদ মাদানি একটি বিবৃতি জারি করেছে বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে পশি কোরবানি দেওয়ার সময় মুসলমানদের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ।
আজ আমরা আপনাকে এমনই ৫টি অশুভ লক্ষণ সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যা থেকে বোঝা যায় যে শনিদেবের চালচলন আপনার রাশিতে উল্টো দিকে যেতে চলেছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে।
চলতি বছর ২৯ জুন পড়েছে দেবশয়নী একাদশী। এই সময় থেকেই বিশ্রামে যাবেন বিষ্ণু। বিশ্রামের সময় শেষ হবে দেবউথনী একাদশীতে।
সনাতন পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, প্রতি মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্দশীর পরের দিন পূর্ণিমা তিথি পড়ে। এইভাবে আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা ৩রা জুলাই। বেদের স্রষ্টা মহর্ষি বেদ ব্যাস আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে জন্মগ্রহণ করেন। তাই আষাঢ় পূর্ণিমাকে গুরু পূর্ণিমাও বলা হয়।
শাস্ত্র অনুসারে, পরিবেশে সূক্ষ্ম আকারে অনেক ধরণের জীবন বিরাজ করে, এমন পরিস্থিতিতে বস্ত্র ছাড়া স্নান করা দোষ লাগতে পারে, যার ফলে ব্যক্তির সুখ এবং সম্পদ বিনষ্ট হতে শুরু করে।
এই বছর জুলাই মাসে রয়েছে শ্রাবণ ও অধীকামাসের সমাহার। এবার জুলাই মাসে কখন শ্রাবণ সোমবার, হরিয়ালি অমাবস্যা, কামিকা একাদশী, মঙ্গলা গৌরী ব্রত। আসুন জেনে নিই জুলাই মাসের ব্রত ও উৎসবের তালিকা।
৫টি রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য এই মাসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। কারণ তাঁদের ওপর মহাদেবের বিশেষ আশীর্বাদ বর্ষিত হতে চলেছে। তাঁর আশীর্বাদে একজন ব্যক্তির যশ, খ্যাতি ও উন্নতি লাভের সম্ভাবনা থাকে।
কামাখ্যা মন্দির ও ব্রহ্মপুত্র নদ বরাবরই মানুষের বিশ্বাস ও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। মনে করা হয়, ঋতুস্রাবের সময় দেবীর রক্ত প্রবাহিত হওয়ার কারণে ব্রহ্মপুত্র নদের জলও লাল হয়ে যায়। তবে এর সঙ্গে বিশেষ ধর্মীয় বিশ্বাস সংযুক্ত
এই সময়ে দেবী ঋতুমতী হন। তাই অম্বুবাচীর সময়ে তিন দিন মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে। হিন্দুশাস্ত্র অনুসারে এমন কিছু কাজ রয়েছে, যা অম্বুবাচীর সময়ে মেনে চলা উচিত। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী-
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে দেবীর এই মন্দির থেকে কেউ কখনও খালি হাতে যায় না এবং মা খুব তাড়াতাড়ি সকলের ইচ্ছা পূরণ করেন। এই কারণেই দেবীকে কামাখ্যা নামে পূজিত করা হয়।