জ্য়োতিষশাস্ত্র অনুযায়ী গাছ গাছালির পুজো করাকেই প্রাচীন বিধান হিসেবে মনে নেওয়া হয়। এমনটাই বিশ্বাস করা হয় গাছের পুজে করলে জীবনে লড়াই অনেক কমে যায়। দেবতার আশীর্বাদ পাওয়া যায়। জীবন হয় সুখ আর সমৃদ্ধির।
কিছু রাশির জাতক জাতিকাদের উপর লক্ষ্মীর বিশেষ আশীর্বাদ থাকে। এই লোকেরা প্রচুর সম্পদ ও সমৃদ্ধি পায়। আসুন জেনে নেই এই রাশির জাতকদের সম্পর্কে।
বাড়িতে পাখির আগমন ও বাসা বানানোও অনেক ইঙ্গিত দেয়। সব পাখি ও পোকামাকড় গাছে ছাউনি দিলেও শহরগুলোতে প্রায়ই জায়গা পেলেই মানুষের ঘরের জানালার ওপরে বা স্কাইলাইট ইত্যাদিতে বাসা তৈরি করে।
ভগবান বিষ্ণু পৃথিবীতে ধর্ম প্রতিষ্ঠা ও অধর্মের বিনাশের জন্য মানবরূপে এই সপ্তম অবতার গ্রহণ করেছিলেন। ভগবান রাম তাঁর জীবদ্দশায় বহু মানুষকে তাদের অধিকার প্রদানের মাধ্যমে তাদের দোষ ও পাপ দূর করে তাদের মুক্তির জন্য কাজ করেছেন।
রাম নবমীর উৎসবে সামিল ভক্তরা। অযোধ্যায় ভক্তের ঢল। ধর্মীয় মিছিল গোটা দেশের বিভিন্ন রাজ্যে। দিল্লিতে কড়া নিরাপত্তা।
অনেক সময় ঘরে যত টাকাই আসুক না কেন, তা টেকে না। বাস্তু ত্রুটি এর পিছনে একটি কারণ হতে পারে। এমন অবস্থায় বাড়ির মন্দির কোন দিকে রাখা উচিত এবং ঠাকুর ঘরে কী কী জিনিস রাখলে সুখ-সমৃদ্ধি আসে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
প্রতিবছর চৈত্র মাসের শুক্লা অষ্টমীতে পালিত হয় অন্নপূর্ণা পুজো। সেই রীতি মেনে আজ অর্থাৎ ২৯ মার্চ পালিত হচ্ছে উৎসব। বাসন্তী পুজোর অষ্টমীর দিন দেবী অন্নপূর্ণার পুজো হয়। তিনি মা দুর্গা আরেক রূপ
হিন্দুধর্মে প্রতিটি তিথির নিজস্ব বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। অন্নপূর্ণা জয়ন্তী পালিত হয় চৈত্র মাসে খাদ্যের দেবী অন্নপূর্ণার পূজার রীতি রয়েছে। বিশ্বাস করা হয় এই দিনে মা পার্বতী পৃথিবীতে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। তাই এই দিনে মা পার্বতীর পূজা করা হয়।
এই বছর রাম নবমী ২০২৩ সালের ৩০ মার্চ। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, এই দিনে একটি বিরল যোগ তৈরি হচ্ছে, যা ৩ টি রাশির উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই ৩ টি সৌভাগ্যবান রাশি কোনগুলি-
মায়ের এই রূপটি সবচেয়ে শক্তিশালী এবং কঠিন সময়ে লড়াইয়ে সহায়ক। এমন পরিস্থিতিতে নবরাত্রির সময় কিছু বিশেষ জিনিস দিয়ে মা কালীর আরাধনা করলে মায়ের আশীর্বাদ পাওয়া যায়।