বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, সঠিক রঙের পর্দা সঠিক জায়গায় ব্যবহার না করা হলে সেগুলি উন্নতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাই আসুন জেনে নেওয়া যাক ঘরের পর্দার রঙ সম্পর্কে।
রামনবমী তিথিতে ভগবান শ্রী রামের পুজোর জন্য বিশেষ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। যা পালন করলে দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। জ্য়োতিষ মতে মনে করা হয় এই সময় বিধি মেনে প্রভু শ্রীরামের পুজো করলে পরিবারে সুখ শান্তি বিরাজ করে। পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছ্বলা বৃদ্ধি পায়।
২৭ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে চৈত্র নবরাত্রি। এই সময়ই বাংলায় হয় বাসন্তী পুজো, বাসন্তী পুজোই বাংলার প্রকৃত দুর্গাপুজো
বছরে মূলত চারটি নবরাত্রি আসে। তার মধ্যে দুটি গুপ্ত নবরাত্রি। চারটি নবরাত্রিতেই শ্রী দূর্গার মহাপূজা হয়। আশ্বিনের নবরাত্রি পূজা শারদীয়া পূজা এবং বসন্তের নবরাত্রির পূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত।
অখন্ড জ্যোতি মানে এমন আলো যা খন্ডিত নয়। অবারিত আলো ঘরে সমৃদ্ধি আনে এবং মায়ের আশীর্বাদ প্রাপ্ত হয় এবং ইচ্ছা পূরণ হয়। কথিত আছে যে নবরাত্রির সময় অখন্ড জ্যোতি নিভে যাওয়া অশুভ।
বাসন্তী পুজোর জন্য সঠিক স্থান নির্বাচন করা জরুরি। দেবী দূর্গার পুজো, সেই কারণে পুজোর ঘরের ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করে। বাড়িতে যদি বাসন্তি পুজো করেন তাহলে উত্তর - পূর্ব বা পূর্ব দিকে মূর্তি স্থাপন করতে পারেন।
অনেক সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করেও একজন ব্যক্তি আর্থিক সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন না। বাস্তু মতে এর পিছনে বাস্তু দোষ থাকতে পারে। বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, সিন্দুকটি সঠিক জায়গায় রাখলে মানুষের জীবনে সুখ-সমৃদ্ধি বজায় থাকে।
যে কোনও পূজার শুরুতে বিশুদ্ধ জল ছিটিয়ে শুদ্ধিকরণ করা হয় এবং জলে ভরা ঘট বসানো হয়। হিন্দু ধর্মেও নদীকে মা হিসেবে পূজা করা হয়। পূজার পাশাপাশি অনেক মন্ত্র ও শ্লোকেও জলের গুরুত্ব পাওয়া যায়। শাস্ত্র ও পুরাণেও জলের গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে।
স্বামীর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত বিবাহিত মহিলাদের নিত্য সঙ্গী হল সিঁদুর। শাস্ত্র মতে শুধুমাত্র স্বামী বা পরিবারের মঙ্গল কামনার জন্যই মহিলা সিঁদুর পরেন এমনটা নয়। যে মহিলা সিঁদুর পরেন তারও শুভ হয় বলে মনে ররা হয়েছে।
প্রায়শই মন্দির বা বাড়িতে আরতি করার পরে জল ভর্তি শঙ্খের মধ্যে জল ছিটিয়ে দেওয়া হয়। তবে আজ আমরা এর কারণ এবং এর গুরুত্ব সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি।