শাড়ি পরার ভঙ্গিতেও সুব্রতার ছাপ স্পষ্ট। সময়ের ঘষা লেগেও শাড়ির জৌলুসে টান ধরেনি। ত্বরিতাও তাই সুব্রতার মতো করেই ঘরোয়া ভঙ্গিতে শাড়ি পরে নজরকাড়া। অনুরাগীদের কথায়, সোনার গয়না, হাতখোঁপা, অল্প রূপটান— সব মিলিয়েও তিনিও ‘লক্ষ্মীমন্ত’।
আজ কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা , সংসারের মঙ্গল কামনায় ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো হচ্ছে | অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য ও মেতে উঠলেন লক্ষ্মী পুজোয় , লক্ষ্মী পুজোর আগে মা লক্ষ্মী কে নিজের মনের মত করে সাজিয়ে নিলেন |
কলকাতার জন্য শূন্যতা কিছুটা হলেও পূরণ করেছেন নায়িকার কাছের বন্ধু পারমিতা। প্রতি বছর ওঁর বাড়িতে বড় আকারে লক্ষ্মী দেবীর আরাধনা হয়। এ বছর স্বামী সঞ্জয় চক্রবর্তী এবং বন্ধুদের নিয়ে সেখানেই মেতেছিলেন ঋতুপর্ণা।
সিঙ্গাপুরে ধনদেবীর আরাধনায় মগ্ন ঋতুপর্ণা। সিঙ্গাপুরে বান্ধবী পারমিতার বাড়িতে লক্ষ্মীপুজোয় ঋতুপর্ণা। লক্ষ্মীপুজোয় কলকাতায় থাকতে না পেরে আফসোস ঋতুপর্ণার। নিজের মা ও শ্বশুর বাড়ির পুজোর কথা বললেন একটি অডিও বার্তায়। সকলকে লক্ষ্মীপুজোর শুভেচ্ছাও জানালেন ঋতুপর্ণা।
মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণামও করলেন স্বস্তিকা। এরপরই শোরগোল পরে গেল বিভিন্ন মহলে। 'কাজ পাচ্ছেন না' থেকে শুরু করে ঘাসফুল শিবিরে যোগদান, উঠছে একাধিক জল্পনা।
কপালে ছোট্ট টিপ। হাল্কা লিপস্টিক আর কাজলে সাংসদ-তারকা অসমান্যা। হাতে মাটির থালায় নানা ফুলের পাপড়ি সাজানো। একই অঙ্গে যেন তিনি কোজাগরী, ইদের চাঁদও।
আজ বাংলার ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। ধন-সম্পদের দেবীকে তুষ্ট করতে জোরকদমে তোড়জোড়৷ ১০০ তম বর্ষে পদার্পণ করল গড়িয়ার দাস পরিবারের লক্ষ্মীপুজো। ধুমধাম করে বাড়িতে আরাধনা হচ্ছে মা লক্ষ্মীর। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর থানার অন্তর্গত সাউথ গড়িয়ায় ঘোষপুর এলাকায়। এই দুদিন লক্ষ্মীপুজোয় মেতে ওঠেন দাস পরিবার। এই লক্ষ্মী প্রতিমার বামদিকে পেঁচা থাকে। সন্ধ্যারতির সময় জীবন্ত লক্ষী পেঁচা দেখা যায় প্রতি বছর, জানালেন দাস পরিবারের এক সদস্য।
বাড়িতে অতিথির দল। তাঁদের সামনেই তিনি মেঝেয় ‘বাবু’ হয়ে বসে। সামনে সিন্নি মাখার গামলা। তাতে নির্দিষ্ট পরিমাণ ময়দা, দুধ, চিনি, রাবড়ি, সন্দেশ, কাজু, কিশমিশের মতো স্বাদু উপকরণ। পাশে হাসিমুখে অর্পিতা। ‘বুম্বা’দা এক মনে সিন্নি মাখছেন!
শো-তে শহরের প্রথম সারির পুজো কমিটি তাদের প্রতিমা নিয়ে অংশগ্রহণ করেছিল। আর ছিলেন টলিউড ইন্ডাস্ট্রির সমস্ত তারকা। তাঁদের জৌলুসে ঝলমলিয়ে ওঠে কার্নিভাল। তার অংশ ঋতাভরীও।
শুধু কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো নয়, প্রতি বছর পৌষ মাসে বৃহস্পতিবার মায়ের ধুমধাম করে পূজো করা হয় এই গ্রামে। লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে বিশেষ মেলাও বসে ঘোষ গ্রামে। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ কড়ি কিনতে ছুটে আসে এই মেলায়।